বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাবির প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের অবরুদ্ধ করেছে অ্যাডহকের নিয়োগপ্রাপ্তরা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত), উপ-উপাচার্যসহ প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের অবরুদ্ধ করেছে সম্প্রতি অ্যাডহকের নিয়োগপ্রাপ্তরা।
তাদের নিয়োগে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে দ্রুত কর্মস্থলে যোগদানের দাবিতে ‘অবৈধ’ নিয়োগপ্রাপ্তরা উপাচার্যকে আজ সোমবার দুপুর ১২টার থেকে অবরুদ্ধ করেন।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে তারা উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহার সম্মেলন কক্ষে অবস্থান করছেন। এদের অধিকাংশই সাবেক ও বর্তমান ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের ব্যবস্থা করতে প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী ও শিক্ষা উপমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছিলেন তারা।
প্রসঙ্গত, ৬ মে উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান মেয়াদের শেষ কার্যদিবসে ১৩৮ জনকে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়ে যান। এদিন সন্ধ্যায় এই নিয়োগকে অবৈধ ঘোষণা করে তদন্ত কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়। ৮ মে তদন্ত থেকে কোনো সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত এই নিয়োগে যোগদান সংশ্লিষ্ট সকল প্রক্রিয়া স্থগিত ঘোষণা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

রাবির প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের অবরুদ্ধ করেছে অ্যাডহকের নিয়োগপ্রাপ্তরা

প্রকাশিত সময় : ০২:১৬:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মে ২০২১
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত), উপ-উপাচার্যসহ প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের অবরুদ্ধ করেছে সম্প্রতি অ্যাডহকের নিয়োগপ্রাপ্তরা।
তাদের নিয়োগে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে দ্রুত কর্মস্থলে যোগদানের দাবিতে ‘অবৈধ’ নিয়োগপ্রাপ্তরা উপাচার্যকে আজ সোমবার দুপুর ১২টার থেকে অবরুদ্ধ করেন।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে তারা উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহার সম্মেলন কক্ষে অবস্থান করছেন। এদের অধিকাংশই সাবেক ও বর্তমান ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের ব্যবস্থা করতে প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী ও শিক্ষা উপমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছিলেন তারা।
প্রসঙ্গত, ৬ মে উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান মেয়াদের শেষ কার্যদিবসে ১৩৮ জনকে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়ে যান। এদিন সন্ধ্যায় এই নিয়োগকে অবৈধ ঘোষণা করে তদন্ত কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়। ৮ মে তদন্ত থেকে কোনো সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত এই নিয়োগে যোগদান সংশ্লিষ্ট সকল প্রক্রিয়া স্থগিত ঘোষণা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।