শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চবি ক্যাম্পাসে মিললো ১২ ফুট অজগর

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে সাপের অভয়ারণ্যও বলা যেতে পারে। এ মন্তব্য বিশেষজ্ঞদের। এর কারণ হিসেবে তারা বলেছেন, অনেকদিন পর ক্লাস-পরীক্ষা স্বাভাবিক হয়েছে, শিক্ষার্থীদের চলাফেরা বেড়েছে। তাই সাপের দেখা বেশি মিলছে। দীর্ঘদিন হল ও অনুষদের রুমগুলো অব্যবহৃত থাকাও একটা কারণ রয়েছে।

এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) প্রায় ১২ ফুট লম্বা একটি অজগর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে সোশ্যাল সায়েন্স রিসার্চ সেন্টার থেকে সাপটি উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে জঙ্গলে সাপটি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের বন্যপ্রাণী শাখার মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এবং ভেনম রিসার্চ সেন্টারের শিক্ষানবিশ গবেষক রফিকুল ইসলাম বলেন, এটি বার্মিজ পাইথন প্রজাতির সাপ। সাপটি রোদ পোহাতে কিংবা খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে চলে আসতে পারে বলে ধারণা করছি। আমরা উদ্ধার করে বায়োলজি ফ্যাকাল্টির পাশে গভীর জঙ্গলে ছেড়ে দিয়েছি।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গত কয়েক মাসে বেড়েছে সাপের উপদ্রব। আবাসিক হলের কক্ষে, দরজার সামনে, রাস্তা-ঘাটে দেখা মিলছে সাপের।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

অপরাধীদের বিরুদ্ধে দৃঢ় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি মির্জা ফখরুলের

চবি ক্যাম্পাসে মিললো ১২ ফুট অজগর

প্রকাশিত সময় : ০৮:৩০:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২১

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে সাপের অভয়ারণ্যও বলা যেতে পারে। এ মন্তব্য বিশেষজ্ঞদের। এর কারণ হিসেবে তারা বলেছেন, অনেকদিন পর ক্লাস-পরীক্ষা স্বাভাবিক হয়েছে, শিক্ষার্থীদের চলাফেরা বেড়েছে। তাই সাপের দেখা বেশি মিলছে। দীর্ঘদিন হল ও অনুষদের রুমগুলো অব্যবহৃত থাকাও একটা কারণ রয়েছে।

এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) প্রায় ১২ ফুট লম্বা একটি অজগর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে সোশ্যাল সায়েন্স রিসার্চ সেন্টার থেকে সাপটি উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে জঙ্গলে সাপটি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের বন্যপ্রাণী শাখার মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এবং ভেনম রিসার্চ সেন্টারের শিক্ষানবিশ গবেষক রফিকুল ইসলাম বলেন, এটি বার্মিজ পাইথন প্রজাতির সাপ। সাপটি রোদ পোহাতে কিংবা খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে চলে আসতে পারে বলে ধারণা করছি। আমরা উদ্ধার করে বায়োলজি ফ্যাকাল্টির পাশে গভীর জঙ্গলে ছেড়ে দিয়েছি।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গত কয়েক মাসে বেড়েছে সাপের উপদ্রব। আবাসিক হলের কক্ষে, দরজার সামনে, রাস্তা-ঘাটে দেখা মিলছে সাপের।