শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝাড়খণ্ডে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ১৭

ভারতের ঝাড়খণ্ডের পাকুর জেলায় একটি বাস ও ট্রাকের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ১৭ জন নিহত হয়েছে। ওই দুর্ঘটনায় আরও ২৬ জন আহত হয়েছে। বুধবার যাত্রীবাহী একটি বাসের সঙ্গে গ্যাস সিলিন্ডার বহনকারী একটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়।

রাজ্যের গোভিন্দপুর-সাহিবগঞ্জ হাইওয়েতে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে। সাহিবগঞ্জের বারহারওয়া থেকে দেওঘর জেলার জাসিদিহ এলাকায় যাচ্ছিল ওই যাত্রীবাহী বাসটি। দুর্ঘটনার সময় বাসটিতে প্রায় ৪০ জন আরোহী ছিলেন।

দুর্ঘটনার পর বাসটিতে আটকে পড়া বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, ঘন কুয়াশার কারণে হয়তো ওই দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।

এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন যে, দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবার প্রতি এক লাখ রুপি সহায়তা ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক।

স্থানীয় এক কর্মকর্তা পিটিআইকে বলেন, এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। ওই দুর্ঘটনায় আরও ২৬ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক টুইট বার্তায় নিহতদের পরিবার প্রতি ২ লাখ রুপি এবং আহতদের পরিবার প্রতি ৫০ হাজার রুপি সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি হতাহতের পরিবারের প্রতি শোক এবং সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে আহতদের সুস্থতা কামনা করেছেন। এই ঘটনায় প্রেসিডেন্ট রাম নাথ কোবিন্দও গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

অপরাধীদের বিরুদ্ধে দৃঢ় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি মির্জা ফখরুলের

ঝাড়খণ্ডে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ১৭

প্রকাশিত সময় : ১১:১৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২২

ভারতের ঝাড়খণ্ডের পাকুর জেলায় একটি বাস ও ট্রাকের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ১৭ জন নিহত হয়েছে। ওই দুর্ঘটনায় আরও ২৬ জন আহত হয়েছে। বুধবার যাত্রীবাহী একটি বাসের সঙ্গে গ্যাস সিলিন্ডার বহনকারী একটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়।

রাজ্যের গোভিন্দপুর-সাহিবগঞ্জ হাইওয়েতে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে। সাহিবগঞ্জের বারহারওয়া থেকে দেওঘর জেলার জাসিদিহ এলাকায় যাচ্ছিল ওই যাত্রীবাহী বাসটি। দুর্ঘটনার সময় বাসটিতে প্রায় ৪০ জন আরোহী ছিলেন।

দুর্ঘটনার পর বাসটিতে আটকে পড়া বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, ঘন কুয়াশার কারণে হয়তো ওই দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।

এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন যে, দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবার প্রতি এক লাখ রুপি সহায়তা ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক।

স্থানীয় এক কর্মকর্তা পিটিআইকে বলেন, এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। ওই দুর্ঘটনায় আরও ২৬ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক টুইট বার্তায় নিহতদের পরিবার প্রতি ২ লাখ রুপি এবং আহতদের পরিবার প্রতি ৫০ হাজার রুপি সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি হতাহতের পরিবারের প্রতি শোক এবং সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে আহতদের সুস্থতা কামনা করেছেন। এই ঘটনায় প্রেসিডেন্ট রাম নাথ কোবিন্দও গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।