সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রধানমন্ত্রী বরিসকে জানিয়েই ডাউনিং স্ট্রিটে চলতো ‘মদ্যপানের আসর’

ডাউনিং স্ট্রিটের কর্মীরা করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেই নিয়মিত ‘ওয়াইন-টাইম ফ্রাইডেস’ আয়োজন করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বিষয়টি জানতেন। এমনকি নিয়মিত তিনিও ঘটনার সাক্ষী হতেন। মিরর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

একটি সূত্রের বরাত দিয়ে মিরর জানিয়েছে, লকডাউনে জমায়েত নিষিদ্ধের নিয়ম থাকা সত্ত্বেও বরিস জনসন ডাউনিং স্ট্রিটের কর্মীদের সেই পার্টিতে অংশ নিতে উত্সাহিত করেছেন।

সেই আয়োজনের নাম ছিল ‘ওয়াইন টাইম ফ্রাইডেস’। ওই আয়োজন সেখানে এতটাই জনপ্রিয় হয়েছে যে, কর্মীরা ১৪২ পাউন্ড দিয়ে একটি ফ্রিজ কিনেছেন; যাতে তাদের প্রচুর পরিমাণে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় ঠান্ডা রাখা যায়।

‘ওয়াইন-টাইম ফ্রাইডেস’ এমন এক ধরনের নিয়মিত আয়োজন ছিল; যেখানে বেশ কয়েক জন কর্মী ক্যালেন্ডারের নির্ধারিত দিনে হাজির হতেন। বেশিরভাগ সময় এই আয়োজন বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলতো।

গোপন সূত্রের বরাত দিয়ে মিরর বলছে, ওই অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক বরিস জনসন। বরিস জনসনের বাসার পাশেই আয়োজন হতো। আয়োজন চলা অবস্থায় জনসনের দরজা খোলা থাকতো। তিনি বিষয়টি জানতেন এবং উৎসাহ দিতেন।

 

সূত্রঃ কালের কণ্ঠ

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

প্রধানমন্ত্রী বরিসকে জানিয়েই ডাউনিং স্ট্রিটে চলতো ‘মদ্যপানের আসর’

প্রকাশিত সময় : ০৭:১৮:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২২

ডাউনিং স্ট্রিটের কর্মীরা করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেই নিয়মিত ‘ওয়াইন-টাইম ফ্রাইডেস’ আয়োজন করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বিষয়টি জানতেন। এমনকি নিয়মিত তিনিও ঘটনার সাক্ষী হতেন। মিরর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

একটি সূত্রের বরাত দিয়ে মিরর জানিয়েছে, লকডাউনে জমায়েত নিষিদ্ধের নিয়ম থাকা সত্ত্বেও বরিস জনসন ডাউনিং স্ট্রিটের কর্মীদের সেই পার্টিতে অংশ নিতে উত্সাহিত করেছেন।

সেই আয়োজনের নাম ছিল ‘ওয়াইন টাইম ফ্রাইডেস’। ওই আয়োজন সেখানে এতটাই জনপ্রিয় হয়েছে যে, কর্মীরা ১৪২ পাউন্ড দিয়ে একটি ফ্রিজ কিনেছেন; যাতে তাদের প্রচুর পরিমাণে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় ঠান্ডা রাখা যায়।

‘ওয়াইন-টাইম ফ্রাইডেস’ এমন এক ধরনের নিয়মিত আয়োজন ছিল; যেখানে বেশ কয়েক জন কর্মী ক্যালেন্ডারের নির্ধারিত দিনে হাজির হতেন। বেশিরভাগ সময় এই আয়োজন বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলতো।

গোপন সূত্রের বরাত দিয়ে মিরর বলছে, ওই অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক বরিস জনসন। বরিস জনসনের বাসার পাশেই আয়োজন হতো। আয়োজন চলা অবস্থায় জনসনের দরজা খোলা থাকতো। তিনি বিষয়টি জানতেন এবং উৎসাহ দিতেন।

 

সূত্রঃ কালের কণ্ঠ