বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খালেদা জিয়ার জন্য হাসপাতাল নিরাপদ: ডা. জাহিদ

করোনা ঝুঁকির মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্য হাসপাতাল নিরাপদ বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসক দলের সদস্য ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

শনিবার (২৯ জানুয়ারি) খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যগত বিষয়ে এ কথা জানান ডা. এ জেড এম জাহিদ। লিভার সিরোসিস, কিডনি, আরথ্রাইটিস, হাইপারটেনশন ও ডায়াবেটিসসহ নানা রোগে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন টানা আড়াই মাস ধরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়ার মতো অবস্থা নেই। বিভিন্ন রোগ থাকায় প্রতিনিয়ত চিকিৎসার পরিবর্তন আনতে হচ্ছে। যখন যে উপসর্গ বাড়ে তার সেই চিকিৎসা করা হচ্ছে।

করোনা প্রকোপ বাড়ছে, তখন হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া ঝুঁকিপূর্ণ কিনা? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, শারীরিক অবস্থা ভালো হলে মেডিকেল বোর্ড ওনাকে হাসপাতালে থাকতে বলতেন না। উনারা মনে করেছেন, বাসা থেকে হাসপাতাল ‘বেটার’। তাই হাসপাতালে রেখেছেন। আর ওনাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিকিৎসা চলবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

হাদির অবস্থা সংকটাপন্ন, তবে মৃত্যুর তথ্য সত্য নয়: ইনকিলাব মঞ্চ

খালেদা জিয়ার জন্য হাসপাতাল নিরাপদ: ডা. জাহিদ

প্রকাশিত সময় : ০১:২৭:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২২

করোনা ঝুঁকির মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্য হাসপাতাল নিরাপদ বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসক দলের সদস্য ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

শনিবার (২৯ জানুয়ারি) খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যগত বিষয়ে এ কথা জানান ডা. এ জেড এম জাহিদ। লিভার সিরোসিস, কিডনি, আরথ্রাইটিস, হাইপারটেনশন ও ডায়াবেটিসসহ নানা রোগে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন টানা আড়াই মাস ধরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়ার মতো অবস্থা নেই। বিভিন্ন রোগ থাকায় প্রতিনিয়ত চিকিৎসার পরিবর্তন আনতে হচ্ছে। যখন যে উপসর্গ বাড়ে তার সেই চিকিৎসা করা হচ্ছে।

করোনা প্রকোপ বাড়ছে, তখন হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া ঝুঁকিপূর্ণ কিনা? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, শারীরিক অবস্থা ভালো হলে মেডিকেল বোর্ড ওনাকে হাসপাতালে থাকতে বলতেন না। উনারা মনে করেছেন, বাসা থেকে হাসপাতাল ‘বেটার’। তাই হাসপাতালে রেখেছেন। আর ওনাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিকিৎসা চলবে।