শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হঠাৎ বেড়েছে তিস্তার পানি, নষ্ট হচ্ছে ফসল!

চৈত্র মাসে হঠাৎ বেড়েছে তিস্তার পানি। এর ফলে লালমনিরহাট, নীলফামারী জেলার বিস্তৃর্ণ তিস্তার চরে কৃষকের বিভিন্ন ধরনের ফসল পানিতে ডুবে নষ্ট হয়ে গেছে।  কষ্টের ফসল হারিয়ে দিশেহারা কৃষকেরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অসময়ে এই পানি বৃদ্ধির কারণ ভারত গজলডোবা ব্যারাজ খুলে দেয়া।

চৈত্র মাসে তিস্তা নদী শুকিয়ে মরা খালে পরিনত হয়। চাষাবাদের পানি জোগাতে কৃষক সেচপাম্প ব্যবহার করে। কষ্ট করে ফসল ফোলানো চাষিরা যখন ফসল তোলার স্বপ্ন দেখছিল তখনি হঠাৎ পানি বাড়ায় কৃষকের সে স্বপ্নে গুড়েবালি। ধারদেনা করে ফসল চাষ করা চাষিরা হয়েছেন দিশেহারা। বলছেন, এখন পানির তেমন দরকার না হলেও ভারত পানি ছেড়ে দিয়ে তাদের সর্বনাশ করেছে।  

শুকনো মৌসুমে যে পরিমান পানি থাকে তার চেয়ে কিছুটা পানি বেশি হওয়ায় চরের নিম্নাঞ্চলের কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানালেন রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবীব।

তিস্তা পাড়ের কৃষদের স্বপ্ন, স্বচ্ছলতা ফেরাতে স্থায়ী সমাধান চায় তারা।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

হঠাৎ বেড়েছে তিস্তার পানি, নষ্ট হচ্ছে ফসল!

প্রকাশিত সময় : ০৫:০৩:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ মার্চ ২০২২

চৈত্র মাসে হঠাৎ বেড়েছে তিস্তার পানি। এর ফলে লালমনিরহাট, নীলফামারী জেলার বিস্তৃর্ণ তিস্তার চরে কৃষকের বিভিন্ন ধরনের ফসল পানিতে ডুবে নষ্ট হয়ে গেছে।  কষ্টের ফসল হারিয়ে দিশেহারা কৃষকেরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অসময়ে এই পানি বৃদ্ধির কারণ ভারত গজলডোবা ব্যারাজ খুলে দেয়া।

চৈত্র মাসে তিস্তা নদী শুকিয়ে মরা খালে পরিনত হয়। চাষাবাদের পানি জোগাতে কৃষক সেচপাম্প ব্যবহার করে। কষ্ট করে ফসল ফোলানো চাষিরা যখন ফসল তোলার স্বপ্ন দেখছিল তখনি হঠাৎ পানি বাড়ায় কৃষকের সে স্বপ্নে গুড়েবালি। ধারদেনা করে ফসল চাষ করা চাষিরা হয়েছেন দিশেহারা। বলছেন, এখন পানির তেমন দরকার না হলেও ভারত পানি ছেড়ে দিয়ে তাদের সর্বনাশ করেছে।  

শুকনো মৌসুমে যে পরিমান পানি থাকে তার চেয়ে কিছুটা পানি বেশি হওয়ায় চরের নিম্নাঞ্চলের কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানালেন রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবীব।

তিস্তা পাড়ের কৃষদের স্বপ্ন, স্বচ্ছলতা ফেরাতে স্থায়ী সমাধান চায় তারা।