বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আজ বিশ্ব হাসি দিবস

কথায় বলে, যেকোনো অসুখের সবচেয়ে ভালো ওষুধ হচ্ছে হাসি। আজ বিশ্ব হাসি দিবস। প্রতিবছর মে মাসের প্রথম রোববার পালন করা হয় বিশ্ব হাসি দিবস।

কেবল মন নয়, শরীরও নাকি ভালো রাখে হাসি। চিন্তা কমানো থেকে শুরু করে, শরীরের পেশীকে আরাম দেওয়া এমনকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও নাকি সাহায়্য করে প্রাণখোলা হাসি। আজকের দিবসটি পুরো বিশ্বেই পালন করা হয়।ভারতীয় তারকাদের মধ্যে অক্ষয় কুমার বিশ্ব হাসি দিবস উপলক্ষে ইনস্টাগ্রামে রিল শেয়ার করেছেন। 

উইকিপিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, ভারতীয় চিকিৎসক ডা. মদন কাটারিয়া ১৯৯৮ সালে বিশ্ব হাসি দিবস চালু করেন। তিনি যোগাসনে হাসির উপযোগিতাকে তুলে ধরেন। হাসি মানসিকভাবে মানুষকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে পারে বলে দাবি করেন তিনি। হাসির কিছু বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করলে নাকি দীর্ঘদিন সুস্থভাবে জীবন যাপন করা যায় বলেও দাবি করেন তিনি।  

হাস্যযোগ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ডা. মদন কাটারিয়া ১৯৯৮ সালের ১০ মে তারিখে মুম্বাইতে প্রথমবার এই দিবস উদযাপন করেন। ফেসিয়াল ফিডব্যাক হাইপোথিসিস দ্বারা তিনি অনুপ্রাণিত হয়ে লাফটার ইয়োগা বা হাস্যযোগ আন্দোলন আরম্ভ করেছিলেন তিনি। বর্তমানে বিশ্বের ১০৫টি দেশের লাফিং ক্লাব ‘লাফটার ইয়োগা’ আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত। বিশ্ব হাসি দিবসের উদ্দেশ্য হলো হাসির মাধ্যমে সৌভ্রাতৃত্ব এবং বন্ধুত্বের বিশ্বজনীন সচেতনতা সৃষ্টি করা। এই দিনে লাফটার ক্লাবের সদস্যবৃন্দ পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে কোনো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যেমন উদ্যান অথবা প্রেক্ষাগৃহ ইত্যাদিতে জড়ো হয়ে একসঙ্গে হাসেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

আজ বিশ্ব হাসি দিবস

প্রকাশিত সময় : ০৫:৫৭:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ মে ২০২২

কথায় বলে, যেকোনো অসুখের সবচেয়ে ভালো ওষুধ হচ্ছে হাসি। আজ বিশ্ব হাসি দিবস। প্রতিবছর মে মাসের প্রথম রোববার পালন করা হয় বিশ্ব হাসি দিবস।

কেবল মন নয়, শরীরও নাকি ভালো রাখে হাসি। চিন্তা কমানো থেকে শুরু করে, শরীরের পেশীকে আরাম দেওয়া এমনকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও নাকি সাহায়্য করে প্রাণখোলা হাসি। আজকের দিবসটি পুরো বিশ্বেই পালন করা হয়।ভারতীয় তারকাদের মধ্যে অক্ষয় কুমার বিশ্ব হাসি দিবস উপলক্ষে ইনস্টাগ্রামে রিল শেয়ার করেছেন। 

উইকিপিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, ভারতীয় চিকিৎসক ডা. মদন কাটারিয়া ১৯৯৮ সালে বিশ্ব হাসি দিবস চালু করেন। তিনি যোগাসনে হাসির উপযোগিতাকে তুলে ধরেন। হাসি মানসিকভাবে মানুষকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে পারে বলে দাবি করেন তিনি। হাসির কিছু বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করলে নাকি দীর্ঘদিন সুস্থভাবে জীবন যাপন করা যায় বলেও দাবি করেন তিনি।  

হাস্যযোগ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ডা. মদন কাটারিয়া ১৯৯৮ সালের ১০ মে তারিখে মুম্বাইতে প্রথমবার এই দিবস উদযাপন করেন। ফেসিয়াল ফিডব্যাক হাইপোথিসিস দ্বারা তিনি অনুপ্রাণিত হয়ে লাফটার ইয়োগা বা হাস্যযোগ আন্দোলন আরম্ভ করেছিলেন তিনি। বর্তমানে বিশ্বের ১০৫টি দেশের লাফিং ক্লাব ‘লাফটার ইয়োগা’ আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত। বিশ্ব হাসি দিবসের উদ্দেশ্য হলো হাসির মাধ্যমে সৌভ্রাতৃত্ব এবং বন্ধুত্বের বিশ্বজনীন সচেতনতা সৃষ্টি করা। এই দিনে লাফটার ক্লাবের সদস্যবৃন্দ পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে কোনো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যেমন উদ্যান অথবা প্রেক্ষাগৃহ ইত্যাদিতে জড়ো হয়ে একসঙ্গে হাসেন।