শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নিজেকে যেভাবে ফিট রাখেন ঊষসী

ভারতের বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় মুখ ঊষসী রায় তার ফিটনেস রহস্য নিয়ে বারবার আলোচনায় এসেছেন। তিনি (ঊষসী রায়) শুধু ফিটনেস রহস্য নয় টিভির পর্দায় কখনও বকুল কখনও কাদম্বিনী অভিনয়েও পেয়েছেন দর্শকের ভালোবাসা। টিআরপির দৌড়ে না পেরে দ্রুত কাদম্বিনী বন্ধ যায়। তারপরও জনপ্রিয়তা কমেনি এই অভিনেত্রীর। অ্যাওয়ার্ড শো থেকে নন-ফিকশন শো-এর মঞ্চ সর্বত্রই রয়েছেন ঊষসী।

সম্প্রতি আবারও ঊষসী রাইয়ের ফিটনেস রহস্য নিয়ে ভারতের একটি সংবাদ মাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। সেখানে ঊষসী রায় জানিয়েছেন, ফিটনেস ঠিক রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। সকালে জিমের জন্য বরাদ্দ থাকে এক ঘণ্টা। শরীরচর্চার পাশাপাশি খাওয়াদাওয়ার দিকেও বিশেষ নজর দেন ঊষসী। প্রাতঃরাশ সারেন দুধ-কর্নফ্লেক্স দিয়ে। চিনি যদিও বাদ। বেলা গড়ালে বরাদ্দ থাকে একটি ফল। জিম থেকে এসে খেয়ে নেন অলিভ অয়েলে ভাজা ডিমের সাদা অংশ। মধ্যাহ্নভোজের মেনুতে থাকে এক কাপ ভাতের সঙ্গে ডাল, তরকারি, মাছ বা মাংস।

তিনি জানান, বিকেলের দিকে টক দই আর সন্ধ্যায় চিনি ছাড়া লিকার চা। খুব খিদে পেলে সঙ্গে থাকে ঘিয়ে ভাজা মাখনা। নৈশভোজে আমিষ। পালং শাক, গাজর বা অন্যান্য সব্জি দিয়ে তৈরি রুটি বা চিলা সহযোগে তরকারি দিয়ে রাতের খাওয়া সারেন। তবে এত কঠিন নিয়মের মধ্যেই ফাঁকি দেয়। মাঝেমধ্যেই চলে যায় রেস্তোরাঁয়। পছন্দের চিজ কেক, ব্রাউনি, ডোনাটসের স্বাদ নিতে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

নিজেকে যেভাবে ফিট রাখেন ঊষসী

প্রকাশিত সময় : ০৩:৪৮:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২

ভারতের বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় মুখ ঊষসী রায় তার ফিটনেস রহস্য নিয়ে বারবার আলোচনায় এসেছেন। তিনি (ঊষসী রায়) শুধু ফিটনেস রহস্য নয় টিভির পর্দায় কখনও বকুল কখনও কাদম্বিনী অভিনয়েও পেয়েছেন দর্শকের ভালোবাসা। টিআরপির দৌড়ে না পেরে দ্রুত কাদম্বিনী বন্ধ যায়। তারপরও জনপ্রিয়তা কমেনি এই অভিনেত্রীর। অ্যাওয়ার্ড শো থেকে নন-ফিকশন শো-এর মঞ্চ সর্বত্রই রয়েছেন ঊষসী।

সম্প্রতি আবারও ঊষসী রাইয়ের ফিটনেস রহস্য নিয়ে ভারতের একটি সংবাদ মাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। সেখানে ঊষসী রায় জানিয়েছেন, ফিটনেস ঠিক রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। সকালে জিমের জন্য বরাদ্দ থাকে এক ঘণ্টা। শরীরচর্চার পাশাপাশি খাওয়াদাওয়ার দিকেও বিশেষ নজর দেন ঊষসী। প্রাতঃরাশ সারেন দুধ-কর্নফ্লেক্স দিয়ে। চিনি যদিও বাদ। বেলা গড়ালে বরাদ্দ থাকে একটি ফল। জিম থেকে এসে খেয়ে নেন অলিভ অয়েলে ভাজা ডিমের সাদা অংশ। মধ্যাহ্নভোজের মেনুতে থাকে এক কাপ ভাতের সঙ্গে ডাল, তরকারি, মাছ বা মাংস।

তিনি জানান, বিকেলের দিকে টক দই আর সন্ধ্যায় চিনি ছাড়া লিকার চা। খুব খিদে পেলে সঙ্গে থাকে ঘিয়ে ভাজা মাখনা। নৈশভোজে আমিষ। পালং শাক, গাজর বা অন্যান্য সব্জি দিয়ে তৈরি রুটি বা চিলা সহযোগে তরকারি দিয়ে রাতের খাওয়া সারেন। তবে এত কঠিন নিয়মের মধ্যেই ফাঁকি দেয়। মাঝেমধ্যেই চলে যায় রেস্তোরাঁয়। পছন্দের চিজ কেক, ব্রাউনি, ডোনাটসের স্বাদ নিতে।