বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তুরাগে ভাঙারি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৬

রাজধানীর তুরাগ কামারপাড়া ভাঙারি কারখানায় বিস্ফোরণে ৮ জন দগ্ধের ঘটনায় রিকশা চালক আলআমিন (৩৫) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এই ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু হলো।

সোমবার দিবাগত রাত ৩টায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আলআমিনের মৃত্যু হয়।

ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আলআমিনের শরীরের ৭৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এই ঘটনায় বাকি ২ জন এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

এর আগে, শনিবার (৬ আগস্ট) বেলা পৌনে ১২টার দিকে তুরাগ কামারপাড়া রাজাবাড়ি পুকুর পাড় এলাকায় গাজী মাজহারুলের রিকশার গ্যারেজের ভেতরে গড়ে তোলা ভাঙারির কারখানায় এই বিস্ফোরণ ঘটে।

শনিবার দিবাগত রাতেই মারা যান দগ্ধ আলম, গাজী মাজহারুল ইসলাম, নুর হোসেন। আর রবিবার দিবাগত রাতে মারা যায় মিজানুর। সোমবার সন্ধ্যায় মাসুম মারা যান।

দগ্ধ বাকি ২ জন হলেন- রিকশাচালক শাহীন (২৫) ও শফিকুল ইসলাম (৩০)।

মৃত আলআমিনের স্ত্রী রাশিদা বেগম জানান, তাদের বাড়ি শেরপুর সদর উপজেলায়। তার বাবার নাম লাল মিয়া। বর্তমানে এক মেয়েসহ পরিবার নিয়ে কামারপাড়া ভাবনারটেক এলাকায় থাকতেন। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালাতেন আলআমিন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

তুরাগে ভাঙারি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৬

প্রকাশিত সময় : ১১:৫৬:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ অগাস্ট ২০২২

রাজধানীর তুরাগ কামারপাড়া ভাঙারি কারখানায় বিস্ফোরণে ৮ জন দগ্ধের ঘটনায় রিকশা চালক আলআমিন (৩৫) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এই ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু হলো।

সোমবার দিবাগত রাত ৩টায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আলআমিনের মৃত্যু হয়।

ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আলআমিনের শরীরের ৭৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এই ঘটনায় বাকি ২ জন এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

এর আগে, শনিবার (৬ আগস্ট) বেলা পৌনে ১২টার দিকে তুরাগ কামারপাড়া রাজাবাড়ি পুকুর পাড় এলাকায় গাজী মাজহারুলের রিকশার গ্যারেজের ভেতরে গড়ে তোলা ভাঙারির কারখানায় এই বিস্ফোরণ ঘটে।

শনিবার দিবাগত রাতেই মারা যান দগ্ধ আলম, গাজী মাজহারুল ইসলাম, নুর হোসেন। আর রবিবার দিবাগত রাতে মারা যায় মিজানুর। সোমবার সন্ধ্যায় মাসুম মারা যান।

দগ্ধ বাকি ২ জন হলেন- রিকশাচালক শাহীন (২৫) ও শফিকুল ইসলাম (৩০)।

মৃত আলআমিনের স্ত্রী রাশিদা বেগম জানান, তাদের বাড়ি শেরপুর সদর উপজেলায়। তার বাবার নাম লাল মিয়া। বর্তমানে এক মেয়েসহ পরিবার নিয়ে কামারপাড়া ভাবনারটেক এলাকায় থাকতেন। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালাতেন আলআমিন।