বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রামে ৫১১ আশ্রয়কেন্দ্রে ৪ লাখ মানুষ

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং থেকে জানমাল রক্ষা করতে চট্টগ্রাম জেলার ৫১১টি আশ্রয়কেন্দ্রে চার লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ঝড় মোকাবিলায় কাজ করছেন ১৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবক। 

এদিকে চট্টগ্রামের সব সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক মমিনুর রহমান। 

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন জানায়, দুর্যোগ মোকাবেলায় চট্টগ্রামে ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। চট্টগ্রামের সমুদ্র তীরবর্তী উপজেলাগুলোতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা সাধারণ লোকজনদের আশ্রয়কেন্দ্রে প্রেরণ এবং তাদের জন্য শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। চট্টগ্রামের প্রায় ৪ লাখ মানুষকে ৫১১টি আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়েছে। 
জেলা প্রশাসন থেকে জানানো হয়, চট্টগ্রামের বিভিন্ন এনজিও ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোস্ট গার্ডকে তাদের বোর্ট প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে ঘূর্ণিঝড় পূর্ববর্তী ও পরবর্তী উদ্ধার কার্যক্রম চলনোর জন্য। 

দুর্যোগে হতাহতের দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। পাহাড়ে বসবাসকারীদের রক্ষায় স্থানীয় সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়ে পাঠানো হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

চট্টগ্রামে ৫১১ আশ্রয়কেন্দ্রে ৪ লাখ মানুষ

প্রকাশিত সময় : ০৯:৫৩:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ অক্টোবর ২০২২

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং থেকে জানমাল রক্ষা করতে চট্টগ্রাম জেলার ৫১১টি আশ্রয়কেন্দ্রে চার লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ঝড় মোকাবিলায় কাজ করছেন ১৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবক। 

এদিকে চট্টগ্রামের সব সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক মমিনুর রহমান। 

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন জানায়, দুর্যোগ মোকাবেলায় চট্টগ্রামে ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। চট্টগ্রামের সমুদ্র তীরবর্তী উপজেলাগুলোতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা সাধারণ লোকজনদের আশ্রয়কেন্দ্রে প্রেরণ এবং তাদের জন্য শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। চট্টগ্রামের প্রায় ৪ লাখ মানুষকে ৫১১টি আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়েছে। 
জেলা প্রশাসন থেকে জানানো হয়, চট্টগ্রামের বিভিন্ন এনজিও ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোস্ট গার্ডকে তাদের বোর্ট প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে ঘূর্ণিঝড় পূর্ববর্তী ও পরবর্তী উদ্ধার কার্যক্রম চলনোর জন্য। 

দুর্যোগে হতাহতের দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। পাহাড়ে বসবাসকারীদের রক্ষায় স্থানীয় সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়ে পাঠানো হয়েছে।