রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মৌলভীবাজারের বড়লেখায় শিশুপুত্র হত্যার অভিযোগে পিতা গ্রেফতার

সোমবার (২৪ অক্টোবর) মৌলভীবাজারের বড়লেখায় দুইমাস বয়সী শিশুপুত্রকে হত্যার অভিযোগে নিহত শিশুর পিতা আব্দুল মতিন (৩২)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। 

সোমবার বিকেল ০৩ ঘটিকায় আব্দুল মতিনকে বড়লেখা উপজেলার  পুর্ব দোহালিয়া গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়। বড়লেখা থানা পুলিশ নিহত শিশুর লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। 

বড়লেখা থানা  পুলিশ  সুত্রে জানা যায়, আটককৃত আব্দুল মতিন (৩২) ঘরে স্ত্রী রেখে একাধিক বিয়ে করে। এর জের ধরে তার স্ত্রী লাবনী আক্তার ও তার স্বামী আব্দুল মতিনের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল। গত রবিবার বিকেলে আব্দুল মতিন ও স্ত্রী লাবনী আক্তারের মধ্যে ঝগড়া-ঝাটির ঘটনা ঘটে। তখন আব্দুল মতিন তার স্ত্রীকে মারধরের একপর্যায়ে ৭০ দিনের শিশুপুত্রের ওপরও আঘাত পড়ে। সেদিন সন্ধ্যায় শিশুপুত্রসহ লাবনীকে বাবার বাড়ির লোকজন তাদের বাড়িতে নিয়ে যান। সোমবার সকালে শিশুপুত্রের শরীর খারাপ করলে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

মৌলভীবাজারের বড়লেখায় শিশুপুত্র হত্যার অভিযোগে পিতা গ্রেফতার

প্রকাশিত সময় : ০৯:৫১:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর ২০২২

সোমবার (২৪ অক্টোবর) মৌলভীবাজারের বড়লেখায় দুইমাস বয়সী শিশুপুত্রকে হত্যার অভিযোগে নিহত শিশুর পিতা আব্দুল মতিন (৩২)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। 

সোমবার বিকেল ০৩ ঘটিকায় আব্দুল মতিনকে বড়লেখা উপজেলার  পুর্ব দোহালিয়া গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়। বড়লেখা থানা পুলিশ নিহত শিশুর লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। 

বড়লেখা থানা  পুলিশ  সুত্রে জানা যায়, আটককৃত আব্দুল মতিন (৩২) ঘরে স্ত্রী রেখে একাধিক বিয়ে করে। এর জের ধরে তার স্ত্রী লাবনী আক্তার ও তার স্বামী আব্দুল মতিনের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল। গত রবিবার বিকেলে আব্দুল মতিন ও স্ত্রী লাবনী আক্তারের মধ্যে ঝগড়া-ঝাটির ঘটনা ঘটে। তখন আব্দুল মতিন তার স্ত্রীকে মারধরের একপর্যায়ে ৭০ দিনের শিশুপুত্রের ওপরও আঘাত পড়ে। সেদিন সন্ধ্যায় শিশুপুত্রসহ লাবনীকে বাবার বাড়ির লোকজন তাদের বাড়িতে নিয়ে যান। সোমবার সকালে শিশুপুত্রের শরীর খারাপ করলে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।