সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাবি শিক্ষার্থী শাহরিয়ারের মৃত্যু: পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত

রাবি শিক্ষার্থী শাহরিয়ারের মৃত্যুর ঘটনায় পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠনের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করবে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

পরিচালনা পর্ষদ কমিটি বুধবার প্রায় দুই ঘন্টা সভা শেষে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এর মধ্যে নিশ্চয়ই পোস্টমর্টেম বিষয়টি সংযুক্ত থাকবে

আজকের এই সভায় সভাপতিত্ব করেন হাসপাতালটির পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা। উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী।

এদিকে আজকের সভায় জানানো হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং হাসপাতাল সংশ্লিষ্টদের নিয়ে যে কমিটি কাজ করার কথা ছিল তা কাজ করছে না। দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি এবং বক্তব্যই এ কমিটি অকার্যকর হওয়ার পেছনে দায়ী বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আর হাসপাতালের অভ্যান্তরিন কমিটি তাদের নিজেদের মতো কাজ করছে। হাসপাতাল ভাঙচুর, কর্তব্যরত চিকিৎসকদের ওপর হামলা এবং স্বাস্থ্যসেবা এবং ওই শিক্ষার্থীর চিকিৎসার ঘটনাকে কেন্দ্র করে তারা নিজেদের মতো করে কাজ করছে।

ঘটনার দিন গত ১৯ অক্টোবর রাতের ওই কমিটিতে রামেক অধ্যক্ষকে আহ্বায়ক করা হয়েছিল। কিন্তু পরদিন সকালেই তিনি কমিটিতে থাকবেন না বলে জানিয়ে দেন। পরে আর কাউকে আহ্বায়ক করার মতো পাওয়া যায়নি বলে সভায় জানিয়েছেন হাসপাতাল পরিচালক

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

রাবি শিক্ষার্থী শাহরিয়ারের মৃত্যু: পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত সময় : ০৮:৫৮:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ অক্টোবর ২০২২

রাবি শিক্ষার্থী শাহরিয়ারের মৃত্যুর ঘটনায় পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠনের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করবে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

পরিচালনা পর্ষদ কমিটি বুধবার প্রায় দুই ঘন্টা সভা শেষে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এর মধ্যে নিশ্চয়ই পোস্টমর্টেম বিষয়টি সংযুক্ত থাকবে

আজকের এই সভায় সভাপতিত্ব করেন হাসপাতালটির পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা। উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী।

এদিকে আজকের সভায় জানানো হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং হাসপাতাল সংশ্লিষ্টদের নিয়ে যে কমিটি কাজ করার কথা ছিল তা কাজ করছে না। দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি এবং বক্তব্যই এ কমিটি অকার্যকর হওয়ার পেছনে দায়ী বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আর হাসপাতালের অভ্যান্তরিন কমিটি তাদের নিজেদের মতো কাজ করছে। হাসপাতাল ভাঙচুর, কর্তব্যরত চিকিৎসকদের ওপর হামলা এবং স্বাস্থ্যসেবা এবং ওই শিক্ষার্থীর চিকিৎসার ঘটনাকে কেন্দ্র করে তারা নিজেদের মতো করে কাজ করছে।

ঘটনার দিন গত ১৯ অক্টোবর রাতের ওই কমিটিতে রামেক অধ্যক্ষকে আহ্বায়ক করা হয়েছিল। কিন্তু পরদিন সকালেই তিনি কমিটিতে থাকবেন না বলে জানিয়ে দেন। পরে আর কাউকে আহ্বায়ক করার মতো পাওয়া যায়নি বলে সভায় জানিয়েছেন হাসপাতাল পরিচালক