মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অং সান সু চিকে আরো সাত বছরের কারাদণ্ড

মিয়ানমারের একটি সামরিক আদালত অং সান সু চিকে আরো সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। এ নিয়ে তার সামগ্রিক জেলের সময়কাল ৩৩ বছর হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে দুর্নীতির দায়ে স্থানীয় সময় শুক্রবার এই রায় ঘোষণা করা হয়। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক অভ্যুত্থান হয় এবং তার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। এরপর থেকে নোবেলজয়ী সু চি (৭৭) গৃহবন্দী ছিলেন। এরপরে তিনি ১৯টি অভিযোগে ১৮ মাসের বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। শুক্রবার তাঁকে পাঁচটি অভিযোগে সাজা দেওয়া হয়। দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে ওয়াকিটকি আমদানি,দাপ্তরিক গোপন আইন লঙ্ঘন,কোভিড জননিরাপত্তা বিধি লঙ্ঘন,একজন সরকারি মন্ত্রীর জন্য একটি হেলিকপ্টার ভাড়া করার নিয়ম অনুসরণ না করাসহ ১৪টি বিভিন্ন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। তবে মিয়ানমারের সামরিক সরকার সু চির বিচার এবার বন্ধ দরজার পেছনেই করছে। যেখানে জনসাধারণ ও মিডিয়ার প্রবেশে বাধা ছিল। এমনকি তাঁর আইনজীবীদেরও সাংবাদিকদের সাথে কথা বলা নিষিদ্ধ ছিল। অং সান সুচি বেশিরভাগ সময় রাজধানী নে পি তাওতে গৃহবন্দী অবস্থায় কাটিয়েছেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

অং সান সু চিকে আরো সাত বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত সময় : ০৩:১০:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২২

মিয়ানমারের একটি সামরিক আদালত অং সান সু চিকে আরো সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। এ নিয়ে তার সামগ্রিক জেলের সময়কাল ৩৩ বছর হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে দুর্নীতির দায়ে স্থানীয় সময় শুক্রবার এই রায় ঘোষণা করা হয়। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক অভ্যুত্থান হয় এবং তার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। এরপর থেকে নোবেলজয়ী সু চি (৭৭) গৃহবন্দী ছিলেন। এরপরে তিনি ১৯টি অভিযোগে ১৮ মাসের বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। শুক্রবার তাঁকে পাঁচটি অভিযোগে সাজা দেওয়া হয়। দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে ওয়াকিটকি আমদানি,দাপ্তরিক গোপন আইন লঙ্ঘন,কোভিড জননিরাপত্তা বিধি লঙ্ঘন,একজন সরকারি মন্ত্রীর জন্য একটি হেলিকপ্টার ভাড়া করার নিয়ম অনুসরণ না করাসহ ১৪টি বিভিন্ন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। তবে মিয়ানমারের সামরিক সরকার সু চির বিচার এবার বন্ধ দরজার পেছনেই করছে। যেখানে জনসাধারণ ও মিডিয়ার প্রবেশে বাধা ছিল। এমনকি তাঁর আইনজীবীদেরও সাংবাদিকদের সাথে কথা বলা নিষিদ্ধ ছিল। অং সান সুচি বেশিরভাগ সময় রাজধানী নে পি তাওতে গৃহবন্দী অবস্থায় কাটিয়েছেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ