বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গ্রামীণফোনের সিম বিক্রির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

গ্রামীণফোনের সিম বিক্রির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি)।

রোববার (১ জানুয়ারি) কমিশনের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। ফলে অপারেটরটির সিম বিক্রিতে আর কোনো বাধা থাকল না।

এ ব্যাপারে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, মানসম্মত সেবা নিশ্চিতে যে কয়েকটি শর্ত ছিল গ্রামীণফোন তার সবকটি পূরণ করেছে। সেজন্যই তাদের এই সিম বিক্রির নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

সেবার মানের প্রশ্নে চলতি বছরের ২৯ জুন গ্রামীণফোনের সব রকমের সিম বিক্রি বন্ধের নির্দেশনা দেয় বিটিআরসি। এরপর ১৩ লাখ রিসাইকেল সিম বিক্রির অনুমতি দিয়ে কিছুদিন পর তা আবার প্রত্যাহার করা হয়। পরে সম্প্রতি সরকারি-বেসরকারি দপ্তর-প্রতিষ্ঠানে ৭৮ হাজার সিম বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয় গ্রামীণফোনকে। এরমধ্যে ২০২২ সালের ২৫ নভেম্বর বিটিআরসিকে দেওয়া এক চিঠিতে সেবার মানোন্নয়নে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রতিশ্রুত কেপিআই (কি পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটর) পূরণ করার কথা জানায় অপারেটরটি।

বিটিআরসির চেয়ারম্যানকে দেওয়া ওই চিঠিতে গ্রামীণফোন সিইও ইয়াসির আজমান বলেছিলেন, সেবার মান্নোয়নে বিটিআরসির দেওয়া কেপিআই এবং গ্রামীণফোনের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, বিটিআরসির পরামর্শ অনুযায়ী মানোন্নয়ন করে নিয়মিতভাবে হালনাগাদ অবস্থা জানানো হয়। আরও মানোন্নয়নের প্রয়োজন হলে যৌথ ড্রাইভ টেস্ট করে তা যাচাইয়ের কথাও তখন বলেছিলেন গ্রামীণফোন সিইও।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

গ্রামীণফোনের সিম বিক্রির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

প্রকাশিত সময় : ০৩:০৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জানুয়ারী ২০২৩

গ্রামীণফোনের সিম বিক্রির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি)।

রোববার (১ জানুয়ারি) কমিশনের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। ফলে অপারেটরটির সিম বিক্রিতে আর কোনো বাধা থাকল না।

এ ব্যাপারে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, মানসম্মত সেবা নিশ্চিতে যে কয়েকটি শর্ত ছিল গ্রামীণফোন তার সবকটি পূরণ করেছে। সেজন্যই তাদের এই সিম বিক্রির নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

সেবার মানের প্রশ্নে চলতি বছরের ২৯ জুন গ্রামীণফোনের সব রকমের সিম বিক্রি বন্ধের নির্দেশনা দেয় বিটিআরসি। এরপর ১৩ লাখ রিসাইকেল সিম বিক্রির অনুমতি দিয়ে কিছুদিন পর তা আবার প্রত্যাহার করা হয়। পরে সম্প্রতি সরকারি-বেসরকারি দপ্তর-প্রতিষ্ঠানে ৭৮ হাজার সিম বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয় গ্রামীণফোনকে। এরমধ্যে ২০২২ সালের ২৫ নভেম্বর বিটিআরসিকে দেওয়া এক চিঠিতে সেবার মানোন্নয়নে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রতিশ্রুত কেপিআই (কি পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটর) পূরণ করার কথা জানায় অপারেটরটি।

বিটিআরসির চেয়ারম্যানকে দেওয়া ওই চিঠিতে গ্রামীণফোন সিইও ইয়াসির আজমান বলেছিলেন, সেবার মান্নোয়নে বিটিআরসির দেওয়া কেপিআই এবং গ্রামীণফোনের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, বিটিআরসির পরামর্শ অনুযায়ী মানোন্নয়ন করে নিয়মিতভাবে হালনাগাদ অবস্থা জানানো হয়। আরও মানোন্নয়নের প্রয়োজন হলে যৌথ ড্রাইভ টেস্ট করে তা যাচাইয়ের কথাও তখন বলেছিলেন গ্রামীণফোন সিইও।