মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৯০ ঘণ্টা পর ধ্বংসস্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

প্রায় ৯০ ঘণ্টা পর তুরস্কে ধ্বংসস্তূপ থেকে এক নবজাতক শিশু ও তার মাকে উদ্ধার করা হয়েছে। ইয়াগিজ নামের ১০ দিন বয়সী ছেলেটিকে দক্ষিণ হাতায় প্রদেশের একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, শিশুটিকে উদ্ধারকারীরা সাবধানে বের করে আনছেণ। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এ ঘটনাকে অলৌকিক বলে বর্ণনা করেছে। নবজাতক ইয়াগিজকে একটি থার্মাল কম্বলে মোড়ানো অবস্থায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তার মাকে স্ট্রেচারে করে বের করে আনা হয়। ইস্তাম্বুলের মেয়র একরেম ইমামোগ্লু জানিয়েছেন, এটি সামান্দাগ শহরে ঘটেছে। গত সোমবার তুরস্ক ও সিরিয়ায় ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২১ হাজার ছাড়িয়েছে। ধ্বংসযজ্ঞের ব্যাপকতা এবং তীব্র ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে ভবনের নিচে চাপা পড়া জীবিতদের খুঁজে পাওয়ার আশা হ্রাস পাচ্ছে। তবে এরপরও তুরস্ক এবং প্রতিবেশী সিরিয়াতে অনুসন্ধান ও উদ্ধার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

এনসিপির মুখপাত্র হলেন আসিফ মাহমুদ, করবেন না নির্বাচন

৯০ ঘণ্টা পর ধ্বংসস্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

প্রকাশিত সময় : ১১:০৭:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

প্রায় ৯০ ঘণ্টা পর তুরস্কে ধ্বংসস্তূপ থেকে এক নবজাতক শিশু ও তার মাকে উদ্ধার করা হয়েছে। ইয়াগিজ নামের ১০ দিন বয়সী ছেলেটিকে দক্ষিণ হাতায় প্রদেশের একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, শিশুটিকে উদ্ধারকারীরা সাবধানে বের করে আনছেণ। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এ ঘটনাকে অলৌকিক বলে বর্ণনা করেছে। নবজাতক ইয়াগিজকে একটি থার্মাল কম্বলে মোড়ানো অবস্থায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তার মাকে স্ট্রেচারে করে বের করে আনা হয়। ইস্তাম্বুলের মেয়র একরেম ইমামোগ্লু জানিয়েছেন, এটি সামান্দাগ শহরে ঘটেছে। গত সোমবার তুরস্ক ও সিরিয়ায় ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২১ হাজার ছাড়িয়েছে। ধ্বংসযজ্ঞের ব্যাপকতা এবং তীব্র ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে ভবনের নিচে চাপা পড়া জীবিতদের খুঁজে পাওয়ার আশা হ্রাস পাচ্ছে। তবে এরপরও তুরস্ক এবং প্রতিবেশী সিরিয়াতে অনুসন্ধান ও উদ্ধার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।