শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৫ ঘণ্টা পর তুলে নেওয়া হলো অবরোধ

বিক্ষুব্ধ রেলওয়ের অস্থায়ী শ্রমিকরা রাজধানীর এফডিসি সংলগ্ন রেললাইন পাঁচ ঘণ্টা অবরোধ করে রাখার পর তা খুলে দিয়েছেন।রোববার (১৬ জুলাই) দুপুর আড়াইটার দিকে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) জাহাঙ্গীর হোসেনের আশ্বাসে আন্দোলনরত রেলওয়ের অস্থায়ী শ্রমিকরা রেলপথ ছাড়ে।এর আগে, সকাল ১০টায় তারা রাজধানীর এফডিসি রেলক্রসিং এলাকায় রেলপথ অবরোধ শুরু করেন।মূলত বাংলাদেশে রেলেওয়ের নিয়োগ পাওয়া অস্থায়ী শ্রমিকদের (টিএলআর) চাকরি ফেরত দেওয়া, স্থায়ীকরণ, আউটসোর্সিং প্রথা বাতিল করা এবং নিয়োগবিধি ২০২০ সংশোধন করে আগের মতো ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের যোগ্যতা ৮ম শ্রেণি পাস বহাল রাখার দাবিতে ট্রেন আটকে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন অস্থায়ী শ্রমিকরা।শ্রমিকরা বলছেন, জনবল সংকটের রেলে ট্রেনের চাকা সচল রাখতে বিজ্ঞাপন দিয়ে সারা দেশে প্রায় সাড়ে সাত হাজার অস্থায়ী শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। যারা ইতিমধ্যে ১২/১৪ বছর ধরে রেলে চাকরি করছেন। কথা ছিল ৩ থেকে ৪ বছরের মধ্যে স্থায়ীকরণ করা হবে। কিন্তু আজও রেল তাদের স্থায়ী করেনি। বরং তাদের বাদ দিয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান দিয়ে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নতুন করে কর্মচারী নিয়োগের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এতেই ক্ষুব্ধ হয় তারা।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

৫ ঘণ্টা পর তুলে নেওয়া হলো অবরোধ

প্রকাশিত সময় : ০৩:৩৮:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুলাই ২০২৩

বিক্ষুব্ধ রেলওয়ের অস্থায়ী শ্রমিকরা রাজধানীর এফডিসি সংলগ্ন রেললাইন পাঁচ ঘণ্টা অবরোধ করে রাখার পর তা খুলে দিয়েছেন।রোববার (১৬ জুলাই) দুপুর আড়াইটার দিকে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) জাহাঙ্গীর হোসেনের আশ্বাসে আন্দোলনরত রেলওয়ের অস্থায়ী শ্রমিকরা রেলপথ ছাড়ে।এর আগে, সকাল ১০টায় তারা রাজধানীর এফডিসি রেলক্রসিং এলাকায় রেলপথ অবরোধ শুরু করেন।মূলত বাংলাদেশে রেলেওয়ের নিয়োগ পাওয়া অস্থায়ী শ্রমিকদের (টিএলআর) চাকরি ফেরত দেওয়া, স্থায়ীকরণ, আউটসোর্সিং প্রথা বাতিল করা এবং নিয়োগবিধি ২০২০ সংশোধন করে আগের মতো ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের যোগ্যতা ৮ম শ্রেণি পাস বহাল রাখার দাবিতে ট্রেন আটকে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন অস্থায়ী শ্রমিকরা।শ্রমিকরা বলছেন, জনবল সংকটের রেলে ট্রেনের চাকা সচল রাখতে বিজ্ঞাপন দিয়ে সারা দেশে প্রায় সাড়ে সাত হাজার অস্থায়ী শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। যারা ইতিমধ্যে ১২/১৪ বছর ধরে রেলে চাকরি করছেন। কথা ছিল ৩ থেকে ৪ বছরের মধ্যে স্থায়ীকরণ করা হবে। কিন্তু আজও রেল তাদের স্থায়ী করেনি। বরং তাদের বাদ দিয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান দিয়ে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নতুন করে কর্মচারী নিয়োগের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এতেই ক্ষুব্ধ হয় তারা।