সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আজ ‘ইমোজি’ দিবস

১৯৯৭ সালের ১৭ জুলাই। মোবাইল কমিউনিকেশনকে আরো মজাদার করতে ইমোজির আবির্ভাব হয়। এসএমএসে চট করে মনের ভাব প্রকাশ করার কাজেই শুরু হল এই ইমোটিকনের মাধ্যমে। শুরু থেকেই জনপ্রিয়তা পেতে থাকে ইমোজি। একে একে প্রায় সব মোবাইল কোম্পানিই নেমে পড়ে মাঠে। এসএমএস থেকে হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে বাড়তে থাকল ইমোজির ব্যবহার। হাসি, কান্না, মন খারাপ, উল্লাস সব কিছুই বোঝানোর এখন আমাদের সঙ্গী তো ইমোজিই। ইমোশন যখন নিমেষে হয়ে গেল ইমেজ। ১৭ জুলাইকে ‘ওয়ার্ল্ড ইমোজি ডে’ হিসেবে পালন করা হয়। ইন্টারনেটের যুগে যোগাযোগ এখন একটি সাধারণ ব্যাপার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে খুব সহজেই আপনি সবার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন। এমনকি হাসি, কান্না, রাগও ভাগ করে নিতে পারবেন। এগুলো ইমোজি নামে পরিচিত। ইমোজি মূলত আমাদের আবেগের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সাহায্য করে। প্রথম ইমোজি তৈরি করেছিলেন জাপানি শিল্পী শিগেতাকা কুরিতা। বর্তমানে দৈনন্দিন জীবনে ইমোজি ব্যবহারের গুরুত্ব স্মরণ করার জন্য প্রতি বছর এই ইমোজি দিবস পালন করা হয়। ইমোজি শেয়ারের মাধ্যমে আপনি আপনার আবেগ উপস্থাপন করতে পারবেন। গঠনমূলক সমালোচনা হালকা করতে এর ব্যবহার অনেকেই করে থাকেন। আমরা চ্যাটে অনেক কথোপকথন নিয়ে দ্বিধায় থাকি। অপরপক্ষের অনুভূতি বুঝতে পারি না। সে ক্ষেত্রে, ইমোজি আমাদের অনেক উপকার করে। এটি ভাগ করার মাধ্যমে আমরা অন্যের অনুভূতি বুঝতে পারি। ইমোজি ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করতে সহায়তা করে। অন্য ব্যক্তির সাথে আরও ভালোভাবে সংযোগ স্থাপন করতে সহায়তা করে। তাই আজকের দিনে বেশি বেশি চ্যাট করুন। অনুভূতিগুলো ইমোজির মাধ্যমে ভাগ করে নিন। সূত্র- ন্যাশনাল টু ডে

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

মৌলভীবাজারে দুর্বৃত্তের হামলায় দুই সহোদর খুন

আজ ‘ইমোজি’ দিবস

প্রকাশিত সময় : ০৩:৩৭:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩

১৯৯৭ সালের ১৭ জুলাই। মোবাইল কমিউনিকেশনকে আরো মজাদার করতে ইমোজির আবির্ভাব হয়। এসএমএসে চট করে মনের ভাব প্রকাশ করার কাজেই শুরু হল এই ইমোটিকনের মাধ্যমে। শুরু থেকেই জনপ্রিয়তা পেতে থাকে ইমোজি। একে একে প্রায় সব মোবাইল কোম্পানিই নেমে পড়ে মাঠে। এসএমএস থেকে হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে বাড়তে থাকল ইমোজির ব্যবহার। হাসি, কান্না, মন খারাপ, উল্লাস সব কিছুই বোঝানোর এখন আমাদের সঙ্গী তো ইমোজিই। ইমোশন যখন নিমেষে হয়ে গেল ইমেজ। ১৭ জুলাইকে ‘ওয়ার্ল্ড ইমোজি ডে’ হিসেবে পালন করা হয়। ইন্টারনেটের যুগে যোগাযোগ এখন একটি সাধারণ ব্যাপার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে খুব সহজেই আপনি সবার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন। এমনকি হাসি, কান্না, রাগও ভাগ করে নিতে পারবেন। এগুলো ইমোজি নামে পরিচিত। ইমোজি মূলত আমাদের আবেগের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সাহায্য করে। প্রথম ইমোজি তৈরি করেছিলেন জাপানি শিল্পী শিগেতাকা কুরিতা। বর্তমানে দৈনন্দিন জীবনে ইমোজি ব্যবহারের গুরুত্ব স্মরণ করার জন্য প্রতি বছর এই ইমোজি দিবস পালন করা হয়। ইমোজি শেয়ারের মাধ্যমে আপনি আপনার আবেগ উপস্থাপন করতে পারবেন। গঠনমূলক সমালোচনা হালকা করতে এর ব্যবহার অনেকেই করে থাকেন। আমরা চ্যাটে অনেক কথোপকথন নিয়ে দ্বিধায় থাকি। অপরপক্ষের অনুভূতি বুঝতে পারি না। সে ক্ষেত্রে, ইমোজি আমাদের অনেক উপকার করে। এটি ভাগ করার মাধ্যমে আমরা অন্যের অনুভূতি বুঝতে পারি। ইমোজি ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করতে সহায়তা করে। অন্য ব্যক্তির সাথে আরও ভালোভাবে সংযোগ স্থাপন করতে সহায়তা করে। তাই আজকের দিনে বেশি বেশি চ্যাট করুন। অনুভূতিগুলো ইমোজির মাধ্যমে ভাগ করে নিন। সূত্র- ন্যাশনাল টু ডে