চিনাবাদাম বাঙালির একান্ত পছন্দের। প্রেমের অবসর থেকে লম্বা বাস অথবা ট্রেন সফরের সঙ্গী এক ঠোঙা চিনাবাদাম। মুখরোচক হওয়ার পাশাপাশি এই বাদাম শরীরের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কেক, ডেজার্ট, স্ন্যাক্সসহ নানা খাবারে ব্যবহার করতে পারেন পিনাট বাটার। প্রোটিনে ভরপুর চিনাবাদামের গুণের শেষ নেই। জাপান পাবলিক হেলথ সেন্টার তুলে ধরেছে এর গুণের কথা।
চিনাবাদামে প্রচুর প্রোটিন। উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের ভান্ডার হিসেবে প্রোটিন অতুলনীয়। তবে এই বাদামে থাকা কোনারাচিন, অ্যারাচিন নামে দুই প্রোটিনমূলক উপাদান অ্যালার্জির কারণও হতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
চিনাবাদামে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ খুবই কম। এই বাদামের গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও সীমিত। প্রোটিন ও ফ্যাট বেশি। তাই মধুমেহ রোগীরা ডায়েটে রাখুন চিনাবাদাম। চিনাবাদাম ডায়েটরি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। পেশিশক্তি, উৎসেচক ক্রিয়া, হৃদযন্ত্রের কাজ এবং শক্তি উৎপন্নের উৎস হিসেবে ম্যাগনেশিয়াম উপকারী৷ সেই উপাদানও চিনাবাদামে প্রচুর৷
কোষ বিভাজনে উপকারী ফোলেট সাহায্য করে সুস্থ, সমস্যাহীন প্রেগনেন্সিতেও। চিনাবাদামে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট আছে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে কপার বা তাম্র কণা গুরুত্বপূর্ণ। চিনাবাদামে প্রচুর পরিমাণে কপার আছে।

দৈনিক দেশ নিউজ ডটকম ডেস্ক 

























