বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুলাউড়ায় ‘ইমাম মাহমুদ কাফেলা’র আরও ১৭ জঙ্গি আটক

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘ইমাম মাহমুদ কাফেলা’র প্রধান মাহমুদসহ আরও ১৭ জঙ্গি আটক হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের একটি কক্ষে তাদেরকে পুলিশ পাহাড়ায় আটক রাখা হয়েছে। উপজেলার কর্মদা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহিবুল ইসলাম আজাদ জানান, সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তার ইউনিয়নের আছকরাবাদ সিএনজি স্ট্যান্ড এলাকা থেকে জঙ্গিরা কুলাউড়ার দিকে পালিয়ে যেতে চেয়েছিল। এ সময় স্থানীয় সিএনজি ড্রাইভাররা তাদের সন্দেহ হলে এলাকাবাসীদেরকে নিয়ে তাদের আটক করা হয়। একইসঙ্গে এলাকায় টহলে থাকা পুলিশও ঘটনাস্থলে আসে। পরে কয়েকটি সিএনজিযোগে তাদেরকে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসা হয়। KSRM চেয়ারম্যান জানান, তাদের ধারণা এ জঙ্গিদলের প্রধান মাহমুদও এই আটক দলে থাকতে পারেন। কর্মদা ইউনিয়ন পরিষদের মহিলা সদস্য রাহেনা আক্তার জানান, তারা অপারেশন হিল সাইডের পর থেকেই পুরো এলাকায় নজরদারী রেখেছেন। তাছাড়া পুরো এলাকাজুড়ে পুলিশি টহলও জোরদার ছিল। এই জঙ্গিরা অপারেশন হিল সাইডের সময় পালিয়ে পার্শ্ববর্তী পাহাড়ী এলাকায় আত্মগোপান করেছিল। টহল জোরদার থাকায় তারা এলাকা ছাড়তে আজ সকালে বের হয়ে আসে। কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস ছালেকের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল সেখানে অবস্থান করছেন এবং আটককৃতদের ইউনিয়ন পরিষদের একটি বড় হলরুমে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

‘প্রেমের প্রস্তাব দেওয়ায় স্ট্যাম্প দিয়ে পিটিয়েছিলাম’

কুলাউড়ায় ‘ইমাম মাহমুদ কাফেলা’র আরও ১৭ জঙ্গি আটক

প্রকাশিত সময় : ০৩:১০:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৩

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘ইমাম মাহমুদ কাফেলা’র প্রধান মাহমুদসহ আরও ১৭ জঙ্গি আটক হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের একটি কক্ষে তাদেরকে পুলিশ পাহাড়ায় আটক রাখা হয়েছে। উপজেলার কর্মদা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহিবুল ইসলাম আজাদ জানান, সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তার ইউনিয়নের আছকরাবাদ সিএনজি স্ট্যান্ড এলাকা থেকে জঙ্গিরা কুলাউড়ার দিকে পালিয়ে যেতে চেয়েছিল। এ সময় স্থানীয় সিএনজি ড্রাইভাররা তাদের সন্দেহ হলে এলাকাবাসীদেরকে নিয়ে তাদের আটক করা হয়। একইসঙ্গে এলাকায় টহলে থাকা পুলিশও ঘটনাস্থলে আসে। পরে কয়েকটি সিএনজিযোগে তাদেরকে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসা হয়। KSRM চেয়ারম্যান জানান, তাদের ধারণা এ জঙ্গিদলের প্রধান মাহমুদও এই আটক দলে থাকতে পারেন। কর্মদা ইউনিয়ন পরিষদের মহিলা সদস্য রাহেনা আক্তার জানান, তারা অপারেশন হিল সাইডের পর থেকেই পুরো এলাকায় নজরদারী রেখেছেন। তাছাড়া পুরো এলাকাজুড়ে পুলিশি টহলও জোরদার ছিল। এই জঙ্গিরা অপারেশন হিল সাইডের সময় পালিয়ে পার্শ্ববর্তী পাহাড়ী এলাকায় আত্মগোপান করেছিল। টহল জোরদার থাকায় তারা এলাকা ছাড়তে আজ সকালে বের হয়ে আসে। কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস ছালেকের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল সেখানে অবস্থান করছেন এবং আটককৃতদের ইউনিয়ন পরিষদের একটি বড় হলরুমে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে।