রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধের সমাপ্তি চায় রাশিয়া

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের সমাপ্তি চায় রাশিয়া। বুধবার দক্ষিণ আফ্রিকায় শুরু হওয়া ব্রিকস সম্মেলনে ভিডিও লিংকের মাধ্যমে দেওয়া ভাষণে এ কথা বলেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিন তার ভাষণে বরাবরের মতোই ইউক্রেনে হামলার পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তিনি ইউক্রেন ও পশ্চিমা আধিপত্যবাদীদের ভূমি দখলের নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনে আমাদের কর্মকাণ্ডের শুধুমাত্র একটি জিনিসের কারণে পরিচালিত হয়েছে- ডনবাসে বসবাসকারী লোকদের বিরুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্ব এবং তাদের অনুগতরা যে যুদ্ধ শুরু করেছিল তা শেষ করা।’ পুতিন বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে বলতে চাই যে, এটি ছিল বিশ্বে তাদের আধিপত্য বজায় রাখার আকাঙ্ক্ষা, কিছু দেশের এই আধিপত্য বজায় রাখার আকাঙ্ক্ষা যা ইউক্রেনকে গুরুতর সংকটের দিকে নিয়ে গেছে।’ রাশিয়ার এর আগেও ১৮ মাস ধরে চলা যুদ্ধ অবসানের কথা বলেছে। তবে এর শর্ত হিসেবে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের যে এক পঞ্চমাংশ ভূমি রাশিয়ার দখলে এসেছে তা মেনে নিতে হবে এবং কিয়েভকে এর স্বীকৃতি দিতে হবে। ইউক্রেন এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

যুদ্ধের সমাপ্তি চায় রাশিয়া

প্রকাশিত সময় : ০৯:৩৯:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের সমাপ্তি চায় রাশিয়া। বুধবার দক্ষিণ আফ্রিকায় শুরু হওয়া ব্রিকস সম্মেলনে ভিডিও লিংকের মাধ্যমে দেওয়া ভাষণে এ কথা বলেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিন তার ভাষণে বরাবরের মতোই ইউক্রেনে হামলার পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তিনি ইউক্রেন ও পশ্চিমা আধিপত্যবাদীদের ভূমি দখলের নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনে আমাদের কর্মকাণ্ডের শুধুমাত্র একটি জিনিসের কারণে পরিচালিত হয়েছে- ডনবাসে বসবাসকারী লোকদের বিরুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্ব এবং তাদের অনুগতরা যে যুদ্ধ শুরু করেছিল তা শেষ করা।’ পুতিন বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে বলতে চাই যে, এটি ছিল বিশ্বে তাদের আধিপত্য বজায় রাখার আকাঙ্ক্ষা, কিছু দেশের এই আধিপত্য বজায় রাখার আকাঙ্ক্ষা যা ইউক্রেনকে গুরুতর সংকটের দিকে নিয়ে গেছে।’ রাশিয়ার এর আগেও ১৮ মাস ধরে চলা যুদ্ধ অবসানের কথা বলেছে। তবে এর শর্ত হিসেবে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের যে এক পঞ্চমাংশ ভূমি রাশিয়ার দখলে এসেছে তা মেনে নিতে হবে এবং কিয়েভকে এর স্বীকৃতি দিতে হবে। ইউক্রেন এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।