রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাগারনো-কারাবাখে তেলের ডিপোতে বিস্ফোরণ, নিহত ২০

নাগারনো-কারাবাখের একটি তেলের ডিপোতে বিস্ফোরণে ২০ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। স্থানীয় আর্মেনীয় কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রায় ৩০০ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে কয়েক ডজনের অবস্থা ‘গুরুতর।’ স্টেপানাকার্ট নামে পরিচিত খানকেন্দি শহরের কাছে সোমবার সন্ধ্যায় কী কারণে বিস্ফোরণ হয়েছিল তা এখনও স্পষ্ট নয়। সম্প্রতি পেট্রোল স্টেশনগুলোতে ব্যাপক গাড়ির চাপ লক্ষ্য করা গেছে। কারণ হাজার হাজার মানুষ অঞ্চলটি ছেড়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে এক মাস ধরে অবরোধের পরে স্টেশনগুলো জ্বালানির ঘাটতিতে ভুগছে। মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের স্থানে ১৩টি অজ্ঞাত লাশ পাওয়া গেছে এবং হাসপাতালে আরো সাতজন মারা গেছেন। এদিকে, আর্মেনিয়া সরকার জানিয়েছে, নাগারনো-কারাবাখ থেকে ১৩ হাজার ৩৫০ জন শরণার্থী দেশে প্রবেশ করেছে। আজারবাইজানের বিতর্কিত অঞ্চলটিতে প্রায় এক লাখ ২০ হাজার জাতিগত আর্মেনীয়য়ের বাস। গত সপ্তাহে আজারবাইজানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর তারা কারাবাখ অঞ্চল থেকে চলে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

নাগারনো-কারাবাখে তেলের ডিপোতে বিস্ফোরণ, নিহত ২০

প্রকাশিত সময় : ০৫:৩৩:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নাগারনো-কারাবাখের একটি তেলের ডিপোতে বিস্ফোরণে ২০ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। স্থানীয় আর্মেনীয় কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রায় ৩০০ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে কয়েক ডজনের অবস্থা ‘গুরুতর।’ স্টেপানাকার্ট নামে পরিচিত খানকেন্দি শহরের কাছে সোমবার সন্ধ্যায় কী কারণে বিস্ফোরণ হয়েছিল তা এখনও স্পষ্ট নয়। সম্প্রতি পেট্রোল স্টেশনগুলোতে ব্যাপক গাড়ির চাপ লক্ষ্য করা গেছে। কারণ হাজার হাজার মানুষ অঞ্চলটি ছেড়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে এক মাস ধরে অবরোধের পরে স্টেশনগুলো জ্বালানির ঘাটতিতে ভুগছে। মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের স্থানে ১৩টি অজ্ঞাত লাশ পাওয়া গেছে এবং হাসপাতালে আরো সাতজন মারা গেছেন। এদিকে, আর্মেনিয়া সরকার জানিয়েছে, নাগারনো-কারাবাখ থেকে ১৩ হাজার ৩৫০ জন শরণার্থী দেশে প্রবেশ করেছে। আজারবাইজানের বিতর্কিত অঞ্চলটিতে প্রায় এক লাখ ২০ হাজার জাতিগত আর্মেনীয়য়ের বাস। গত সপ্তাহে আজারবাইজানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর তারা কারাবাখ অঞ্চল থেকে চলে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।