শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামে আবারও বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

কুড়িগ্রামের উপর দিয়ে আবারও মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। মাঘের শুরুতে ঘনকুয়াশার সাথে হাড় কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছে শ্রমজীবী, ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষজন। গত দুইদিন তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও আজ কমেছে। আজ রোববার (২১ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এদিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত বেশী ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। দিনের অধিকাংশ সময় সুর্য্যের দেখা মিলছে না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সৃর্য কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও বিকেল হতেই তাপমাত্রা আবারও নিম্নগামী হচ্ছে। গরম কাপড়ের অভাবে অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিতে দেখা গেছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, শীত নিবারনে জেলার ৯টি উপজেলায় প্রায় ৭০ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। সদরের ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের হালিমা বেগম নামের এক নারী বলেন, এতো ঠান্ডা যাবাইছে কাউও এলাও কম্বল দেয় নাই। খুব একটা সমস্যাত আছি। এই সময়োত কম্বল পাইলে হামার খুব উপকার হইবে বাহে। কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আজ সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ রকম তাপমাত্রা আরও দুই একদিন অব্যাহত থাকতে পারে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

কুড়িগ্রামে আবারও বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

প্রকাশিত সময় : ০৩:৫১:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪

কুড়িগ্রামের উপর দিয়ে আবারও মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। মাঘের শুরুতে ঘনকুয়াশার সাথে হাড় কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছে শ্রমজীবী, ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষজন। গত দুইদিন তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও আজ কমেছে। আজ রোববার (২১ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এদিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত বেশী ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। দিনের অধিকাংশ সময় সুর্য্যের দেখা মিলছে না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সৃর্য কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও বিকেল হতেই তাপমাত্রা আবারও নিম্নগামী হচ্ছে। গরম কাপড়ের অভাবে অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিতে দেখা গেছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, শীত নিবারনে জেলার ৯টি উপজেলায় প্রায় ৭০ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। সদরের ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের হালিমা বেগম নামের এক নারী বলেন, এতো ঠান্ডা যাবাইছে কাউও এলাও কম্বল দেয় নাই। খুব একটা সমস্যাত আছি। এই সময়োত কম্বল পাইলে হামার খুব উপকার হইবে বাহে। কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আজ সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ রকম তাপমাত্রা আরও দুই একদিন অব্যাহত থাকতে পারে।