শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে পরীক্ষার হলে, ৩ জন কারাগারে

ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘বুকিং সহকারী বা টিকিট কালেক্টর’ নিয়োগ পরীক্ষা দিতে যাওয়া তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। আসামিরা হলেন মাগুরার মোহাম্মদপুর থানার শির গ্রামের রেজাউল করিমের ছেলে মো. শিহাব আহম্মেদ (২৫), গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থানার সুই গ্রামের মো. আ. সামাদের ছেলে মো. রুবেল মিয়া (২৫) ও ভোলার চরফ্যাশন থানার নিলকমল গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. শাহজাদা (২৮)। এর আগে, শনিবার বেলা ১১টার দিকে ডেমরার সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘বুকিং সহকারী/টিকিট কালেক্টর’ নিয়োগ পরীক্ষা দেওয়ার সময় ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসসহ তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে ওইদিন রাতেই তাদের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন রেলওয়ে পরিচালক (ট্রাফিক) মো. মাহবুবুর রহমানের নিরাপত্তাকর্মী মো. হাবুল খান। এ বিষয়ে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, শনিবার রেলের ‘বুকিং সহকারী বা টিকিট কালেক্টর নিয়োগ পরীক্ষা পরিদর্শনে ডেমরার সামছুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজে যান রেলওয়ের পরিচালক (ট্রাফিক) মো. মাহাবুবুর রহমান। তিনি ১০৯ নম্বর কক্ষে প্রবেশ করলে সেখানে দায়িত্বরত অফিসার জানান ৩ জনের শরীর থেকে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের আওয়াজ বের হচ্ছে। পরে পুলিশ ওই তিনজনের দেহ তল্লাশি করে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসসহ গ্রেপ্তার করে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে পরীক্ষার হলে, ৩ জন কারাগারে

প্রকাশিত সময় : ১২:০৬:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘বুকিং সহকারী বা টিকিট কালেক্টর’ নিয়োগ পরীক্ষা দিতে যাওয়া তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। আসামিরা হলেন মাগুরার মোহাম্মদপুর থানার শির গ্রামের রেজাউল করিমের ছেলে মো. শিহাব আহম্মেদ (২৫), গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থানার সুই গ্রামের মো. আ. সামাদের ছেলে মো. রুবেল মিয়া (২৫) ও ভোলার চরফ্যাশন থানার নিলকমল গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. শাহজাদা (২৮)। এর আগে, শনিবার বেলা ১১টার দিকে ডেমরার সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘বুকিং সহকারী/টিকিট কালেক্টর’ নিয়োগ পরীক্ষা দেওয়ার সময় ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসসহ তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে ওইদিন রাতেই তাদের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন রেলওয়ে পরিচালক (ট্রাফিক) মো. মাহবুবুর রহমানের নিরাপত্তাকর্মী মো. হাবুল খান। এ বিষয়ে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, শনিবার রেলের ‘বুকিং সহকারী বা টিকিট কালেক্টর নিয়োগ পরীক্ষা পরিদর্শনে ডেমরার সামছুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজে যান রেলওয়ের পরিচালক (ট্রাফিক) মো. মাহাবুবুর রহমান। তিনি ১০৯ নম্বর কক্ষে প্রবেশ করলে সেখানে দায়িত্বরত অফিসার জানান ৩ জনের শরীর থেকে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের আওয়াজ বের হচ্ছে। পরে পুলিশ ওই তিনজনের দেহ তল্লাশি করে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসসহ গ্রেপ্তার করে।