শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধের মধ্যেই হাসপাতালে দুই ফিলিস্তিনি চিকিৎসকের বিয়ে!

ইসরায়েলিদের বর্বর আগ্রাসনেও থেমে নেই ফিলিস্তিনিদের জীবন। অবরুদ্ধ গাজার আল-শিফা হাসপাতালের চিকিৎসক থায়ের দাবাবেশ ও আসমা জাবেরের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল সেই নভেম্বরে।

কিন্তু ততদিনে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায়। কিছুদিনের মধ্যেই লড়াই থামবে এ আশায় স্থগিত করা হয় তাদের বিয়ে। খবর মিডলইস্ট মনিটরের।

কিন্তু পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও লড়াই থামার নাম নেই। তাই নিজেদের কর্মস্থলেই অনাড়ম্বর বিয়ে সেরে নিয়েছেন তারা।

গণমাধ্যমটির খবরে জানা গেছে, থায়ের দাবাবেশ ও আসমা জাবেরের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল গত বছরের নভেম্বর মাসে। কিন্তু ইসরাইলি বাহিনীর বর্বর হামলায় তাদের বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এ বিয়ে পিছিয়ে দেয়া হয়।

কিন্তু পাঁচ মাস পাড় হয়ে গেলেও থামছে না ইসরাইলের হত্যাযজ্ঞ। এমন অবস্থায় হাসপাতালেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন তারা। অবশেষে গাজা সিটির পশ্চিমে অবস্থিত ওই হাসপাতালে তাদের বিয়ে হয়।

তবে, বিয়েতে অংশ নিতে পারেননি আসমার পরিবার। তারা প্রাণ বাঁচাতে গাজার দক্ষিণ দিকে পালিয়ে গেছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

যুদ্ধের মধ্যেই হাসপাতালে দুই ফিলিস্তিনি চিকিৎসকের বিয়ে!

প্রকাশিত সময় : ১১:১৪:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ ২০২৪

ইসরায়েলিদের বর্বর আগ্রাসনেও থেমে নেই ফিলিস্তিনিদের জীবন। অবরুদ্ধ গাজার আল-শিফা হাসপাতালের চিকিৎসক থায়ের দাবাবেশ ও আসমা জাবেরের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল সেই নভেম্বরে।

কিন্তু ততদিনে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায়। কিছুদিনের মধ্যেই লড়াই থামবে এ আশায় স্থগিত করা হয় তাদের বিয়ে। খবর মিডলইস্ট মনিটরের।

কিন্তু পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও লড়াই থামার নাম নেই। তাই নিজেদের কর্মস্থলেই অনাড়ম্বর বিয়ে সেরে নিয়েছেন তারা।

গণমাধ্যমটির খবরে জানা গেছে, থায়ের দাবাবেশ ও আসমা জাবেরের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল গত বছরের নভেম্বর মাসে। কিন্তু ইসরাইলি বাহিনীর বর্বর হামলায় তাদের বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এ বিয়ে পিছিয়ে দেয়া হয়।

কিন্তু পাঁচ মাস পাড় হয়ে গেলেও থামছে না ইসরাইলের হত্যাযজ্ঞ। এমন অবস্থায় হাসপাতালেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন তারা। অবশেষে গাজা সিটির পশ্চিমে অবস্থিত ওই হাসপাতালে তাদের বিয়ে হয়।

তবে, বিয়েতে অংশ নিতে পারেননি আসমার পরিবার। তারা প্রাণ বাঁচাতে গাজার দক্ষিণ দিকে পালিয়ে গেছেন।