বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে গণতন্ত্র-মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে জাতিসংঘ

মানবাধিকার রক্ষা ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে পাশে থাকার আশ্বাস জানিয়েছে জাতিসংঘ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার দপ্তরের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রধান রোরি মুঙ্গোভেন এ কথা জানান।  পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রোরি মুঙ্গোভেন বলেন, ‘বাংলাদেশের এই ঐতিহাসিক সময়ে পাশে থাকতে চায় জাতিসংঘ। সহযোগিতা করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকারকে। আমরা আলোচনা করব, তদন্ত নয়। একই সঙ্গে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন কীভাবে কাজ করবে, সেটাও আলোচনা করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘তদন্তের ধরন কেমন হবে সে বিষয়ে প্রাথমিক আলোচনা করতে এসেছেন তারা। এটি একটি অনুসন্ধানী সফর। কীভাবে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহায়তা করা যায় সে বিষয়ে তারা আলোচনা করবেন। এক সপ্তাহ ধরে সরকার, সুশীল সমাজ, মানবাধিকার সংগঠনসহ বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কথা বলবে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদলটি।’ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রধান বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কারের একটি সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে মনে করে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন।’ এর আগে গতকাল বুধবার মধ্যরাতে ঢাকা এসে পৌঁছায় জাতিসংঘের দলটি। কারিগরি দলটি ২৯ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে থাকবে বলে জাতিসংঘের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

‘প্রেমের প্রস্তাব দেওয়ায় স্ট্যাম্প দিয়ে পিটিয়েছিলাম’

বাংলাদেশে গণতন্ত্র-মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে জাতিসংঘ

প্রকাশিত সময় : ১০:২৪:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৪

মানবাধিকার রক্ষা ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে পাশে থাকার আশ্বাস জানিয়েছে জাতিসংঘ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার দপ্তরের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রধান রোরি মুঙ্গোভেন এ কথা জানান।  পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রোরি মুঙ্গোভেন বলেন, ‘বাংলাদেশের এই ঐতিহাসিক সময়ে পাশে থাকতে চায় জাতিসংঘ। সহযোগিতা করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকারকে। আমরা আলোচনা করব, তদন্ত নয়। একই সঙ্গে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন কীভাবে কাজ করবে, সেটাও আলোচনা করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘তদন্তের ধরন কেমন হবে সে বিষয়ে প্রাথমিক আলোচনা করতে এসেছেন তারা। এটি একটি অনুসন্ধানী সফর। কীভাবে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহায়তা করা যায় সে বিষয়ে তারা আলোচনা করবেন। এক সপ্তাহ ধরে সরকার, সুশীল সমাজ, মানবাধিকার সংগঠনসহ বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কথা বলবে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদলটি।’ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রধান বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কারের একটি সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে মনে করে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন।’ এর আগে গতকাল বুধবার মধ্যরাতে ঢাকা এসে পৌঁছায় জাতিসংঘের দলটি। কারিগরি দলটি ২৯ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে থাকবে বলে জাতিসংঘের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।