সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে দুই যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক বাসচালক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় দুই বাসের অন্তত ১৮ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে পটিয়া উপজেলার মনসা-বাদামতল এলাকার নয়াহাট গ্যাস পাম্পের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের পর বাস দুইটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়।

নিহত মোহাম্মদ আরাফাত (২৫) কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার নুরুল হোসেনের ছেলে। তিনি ঈগল পরিবহনের দুর্ঘটনাকবলিত ওই বাসের চালক ছিলেন।

আহত ১৮ জনের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

ভুক্তভোগী আরফাতের ভাই রিফাতুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ভাই ঈগল বাসের চালক। আমি ওই বাসের হেলপার। আমরা চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারমুখী সড়কে ছিলাম। উল্টো পাশ থেকে সৌদিয়া পরিবহরেন একটি বাস আমাদের ধাক্কা দেয়। আমি নিজেও আহত হয়েছি।’

বিষয়টি নিশ্চিত করে চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম আশেক বলেন, ‘দুই বাসের সংঘর্ষে আহতদের হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাদের চিকিৎসা চলছে। তবে তাদের মধ্যে একজনকে মৃত ঘোষণা করেছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু, ঝুলন্ত  লাশ উদ্ধার

মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত

প্রকাশিত সময় : ১১:৪৫:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে দুই যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক বাসচালক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় দুই বাসের অন্তত ১৮ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে পটিয়া উপজেলার মনসা-বাদামতল এলাকার নয়াহাট গ্যাস পাম্পের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের পর বাস দুইটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়।

নিহত মোহাম্মদ আরাফাত (২৫) কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার নুরুল হোসেনের ছেলে। তিনি ঈগল পরিবহনের দুর্ঘটনাকবলিত ওই বাসের চালক ছিলেন।

আহত ১৮ জনের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

ভুক্তভোগী আরফাতের ভাই রিফাতুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ভাই ঈগল বাসের চালক। আমি ওই বাসের হেলপার। আমরা চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারমুখী সড়কে ছিলাম। উল্টো পাশ থেকে সৌদিয়া পরিবহরেন একটি বাস আমাদের ধাক্কা দেয়। আমি নিজেও আহত হয়েছি।’

বিষয়টি নিশ্চিত করে চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম আশেক বলেন, ‘দুই বাসের সংঘর্ষে আহতদের হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাদের চিকিৎসা চলছে। তবে তাদের মধ্যে একজনকে মৃত ঘোষণা করেছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।’