মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল একই পরিবারের ৫ জনের

কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল ৯টায় ফাঁসিয়াখালী হাঁসের দিঘি সেনা ক্যাম্পের দক্ষিণে যাত্রীবাহী বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে একজন শিশু ও চারজন নারী রয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

মালুমঘাট হাইওয়ে থানার ওসি মেহেদী হাসান বলেন, চট্টগ্রামমুখী মারছা পরিবহণের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে কক্সবাজারগামী একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই পাঁচজন নিহত হন। আহত দুজনকে চকরিয়ার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ দুটি গাড়িই জব্দ করেছে। তবে দুর্ঘটনার পরপরই বাস ও মাইক্রোবাসের চালকরা পালিয়ে যান।

স্থানীয়রা জানান, মহাসড়কের ওই অংশে দীর্ঘদিন ধরে গতি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না থাকায় প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। তারা দ্রুত সেখানে স্পিডব্রেকার ও সাইনবোর্ড স্থাপনের দাবি জানান।

এদিকে দুর্ঘটনার পর কিছু সময়ের জন্য কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু, ঝুলন্ত  লাশ উদ্ধার

বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল একই পরিবারের ৫ জনের

প্রকাশিত সময় : ০৪:১২:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫

কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল ৯টায় ফাঁসিয়াখালী হাঁসের দিঘি সেনা ক্যাম্পের দক্ষিণে যাত্রীবাহী বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে একজন শিশু ও চারজন নারী রয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

মালুমঘাট হাইওয়ে থানার ওসি মেহেদী হাসান বলেন, চট্টগ্রামমুখী মারছা পরিবহণের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে কক্সবাজারগামী একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই পাঁচজন নিহত হন। আহত দুজনকে চকরিয়ার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ দুটি গাড়িই জব্দ করেছে। তবে দুর্ঘটনার পরপরই বাস ও মাইক্রোবাসের চালকরা পালিয়ে যান।

স্থানীয়রা জানান, মহাসড়কের ওই অংশে দীর্ঘদিন ধরে গতি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না থাকায় প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। তারা দ্রুত সেখানে স্পিডব্রেকার ও সাইনবোর্ড স্থাপনের দাবি জানান।

এদিকে দুর্ঘটনার পর কিছু সময়ের জন্য কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।