সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন ঘাঁটির আর কোনো স্থান থাকবে না’

মার্কিন হামলার পর এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ঘাঁটির উপস্থিতির আর কোনো স্থান থাকবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ির উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়াতি।

সতর্ক করে তিনি বলেছেন, ‘অন্যান্য দেশ যদি মার্কিন পদক্ষেপে সহায়তা করে তবে তারা ইরানের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে।’

ইরানের গণমাধ্যমের বরাতে গতকাল রবিবার এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

এদিকে ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) মার্কিন হামলার পর এক বিবৃতিতে বলেছে, যেখান থেকে আগ্রাসন চালানো হয়েছে সেই স্থানটি চিহ্নিত করেছে তেহরান।

এই অঞ্চলে ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, সৌদি আরব, বাহরাইন, কুয়েত, জর্ডান এবং সিরিয়ায় সামরিক ঘাঁটি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।

ইরান এর আগে ২০২০ সালে এই অঞ্চলে একটি মার্কিন ঘাঁটিতে সরাসরি আক্রমণ করেছিল। ইরাকে অবস্থিত মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় তেহরান। প্রতিশোধ হিসেবে, আইআরজিসির বহির্মুখী শাখা, কুদস বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

‘মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন ঘাঁটির আর কোনো স্থান থাকবে না’

প্রকাশিত সময় : ১০:২৮:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫

মার্কিন হামলার পর এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ঘাঁটির উপস্থিতির আর কোনো স্থান থাকবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ির উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়াতি।

সতর্ক করে তিনি বলেছেন, ‘অন্যান্য দেশ যদি মার্কিন পদক্ষেপে সহায়তা করে তবে তারা ইরানের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে।’

ইরানের গণমাধ্যমের বরাতে গতকাল রবিবার এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

এদিকে ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) মার্কিন হামলার পর এক বিবৃতিতে বলেছে, যেখান থেকে আগ্রাসন চালানো হয়েছে সেই স্থানটি চিহ্নিত করেছে তেহরান।

এই অঞ্চলে ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, সৌদি আরব, বাহরাইন, কুয়েত, জর্ডান এবং সিরিয়ায় সামরিক ঘাঁটি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।

ইরান এর আগে ২০২০ সালে এই অঞ্চলে একটি মার্কিন ঘাঁটিতে সরাসরি আক্রমণ করেছিল। ইরাকে অবস্থিত মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় তেহরান। প্রতিশোধ হিসেবে, আইআরজিসির বহির্মুখী শাখা, কুদস বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র।