মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ সংক্রান্ত ঐতিহাসিক প্রস্তাব গৃহীত

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের বার্ষিক প্রস্তাব ‘ফলোআপ টু দ্য ডিক্লারেশন এন্ড প্রোগ্রাম অব একশন অন আ কালচার অব পিস’ শীর্ষক শান্তির সংস্কৃতির বিষয়ে বাংলাদেশের বার্ষিক প্রস্তাব বিপুল সংখ্যক সদস্য রাষ্ট্রের আন্তঃআঞ্চলিক সমর্থনে গৃহীত হয়েছে। আজ শনিবার এ সংক্রান্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মূলত ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের উদ্যোগে গৃহীত প্রস্তাবটি বৈচিত্র্য বা বিভিন্নতা, সহনশীলতা, সংহতি এবং অহিংসার প্রতি শ্রদ্ধার মতো মূল্যবোধগুলোকে ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করে।

প্রস্তাবটি শিক্ষা, সংলাপ এবং পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে শান্তি প্রচারে দেশগুলোকে একটি কাঠামোও প্রদান করে।

বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন এবং বিশেষ করে ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ ও জাতিগুলোর মাঝে সহমর্মিতার অভাবের প্রেক্ষাপটে, প্রতিদিনের জীবনে শান্তির সংস্কৃতি লালনের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।

সমগ্র অঞ্চল থেকে ৯৬টি সদস্য রাষ্ট্র প্রস্তাবটির সহ-পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ সংক্রান্ত ঐতিহাসিক প্রস্তাব গৃহীত

প্রকাশিত সময় : ০৫:৪৪:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের বার্ষিক প্রস্তাব ‘ফলোআপ টু দ্য ডিক্লারেশন এন্ড প্রোগ্রাম অব একশন অন আ কালচার অব পিস’ শীর্ষক শান্তির সংস্কৃতির বিষয়ে বাংলাদেশের বার্ষিক প্রস্তাব বিপুল সংখ্যক সদস্য রাষ্ট্রের আন্তঃআঞ্চলিক সমর্থনে গৃহীত হয়েছে। আজ শনিবার এ সংক্রান্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মূলত ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের উদ্যোগে গৃহীত প্রস্তাবটি বৈচিত্র্য বা বিভিন্নতা, সহনশীলতা, সংহতি এবং অহিংসার প্রতি শ্রদ্ধার মতো মূল্যবোধগুলোকে ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করে।

প্রস্তাবটি শিক্ষা, সংলাপ এবং পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে শান্তি প্রচারে দেশগুলোকে একটি কাঠামোও প্রদান করে।

বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন এবং বিশেষ করে ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ ও জাতিগুলোর মাঝে সহমর্মিতার অভাবের প্রেক্ষাপটে, প্রতিদিনের জীবনে শান্তির সংস্কৃতি লালনের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।

সমগ্র অঞ্চল থেকে ৯৬টি সদস্য রাষ্ট্র প্রস্তাবটির সহ-পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে।