রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ট্রাম্পের উপস্থিতিতে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর

আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে কয়েক দশক ধরে চলা সংঘাত অবসানে হোয়াইট হাউসে একটি শান্তি চুক্তি হয়েছে।মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দুই দেশের নেতাদের মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরের আয়োজন করেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

চুক্তি স্বাক্ষর শেষে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ ও আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান করমর্দন করেন। এই মুহূর্তকে ‘ঐতিহাসিক’ বলে বর্ণনা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এই চুক্তি সম্পর্কে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘এটি দীর্ঘ সময় নিয়েছে।’ তিনি বলেন, আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান সব ধরনের যুদ্ধ চিরতরে বন্ধ করার পাশাপাশি ভ্রমণ, বাণিজ্য ও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আজ আমরা ককেশাসে শান্তি প্রতিষ্ঠা করছি। আমরা বহু বছরের যুদ্ধ, দখলদারিত্ব ও রক্তপাত বন্ধ করেছি। ’

এই চুক্তি দুই দেশের মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন রুট উন্মুক্ত করবে এবং ওই অঞ্চলে মার্কিন প্রভাব বাড়িয়ে তুলবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

ট্রাম্পের উপস্থিতিতে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর

প্রকাশিত সময় : ১২:৩৪:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫

আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে কয়েক দশক ধরে চলা সংঘাত অবসানে হোয়াইট হাউসে একটি শান্তি চুক্তি হয়েছে।মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দুই দেশের নেতাদের মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরের আয়োজন করেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

চুক্তি স্বাক্ষর শেষে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ ও আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান করমর্দন করেন। এই মুহূর্তকে ‘ঐতিহাসিক’ বলে বর্ণনা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এই চুক্তি সম্পর্কে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘এটি দীর্ঘ সময় নিয়েছে।’ তিনি বলেন, আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান সব ধরনের যুদ্ধ চিরতরে বন্ধ করার পাশাপাশি ভ্রমণ, বাণিজ্য ও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আজ আমরা ককেশাসে শান্তি প্রতিষ্ঠা করছি। আমরা বহু বছরের যুদ্ধ, দখলদারিত্ব ও রক্তপাত বন্ধ করেছি। ’

এই চুক্তি দুই দেশের মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন রুট উন্মুক্ত করবে এবং ওই অঞ্চলে মার্কিন প্রভাব বাড়িয়ে তুলবে।