শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বড়দিনে ‘সান্তা’ হয়ে পথশিশুদের মুখে হাসি ফোটালেন জ্যাকলিন

মাসখানেক আগে মাকে হারিয়েছেন। উপরন্তু সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে সম্পর্কের জল্পনার জেরে আইনি জটিলতায়ও পড়তে হয়েছে বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্দেজকে। দীর্ঘ এক বছর ধরেই কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন শ্রীলঙ্কান সুন্দরী। তবে ব্যক্তিগত জীবনের এই ঝড়ঝাপটার মাঝেও থেমে থাকেননি তিনি।

বড়দিনে ‘সান্তা’ হয়ে পথশিশুদের মুখে হাসি ফোটালেন জ্যাকলিন। বুধবার রাত থেকেই বিশ্বজুড়ে ক্রিসমাসের উৎসব শুরু হয়। বড়দিন মানেই আনন্দ, আড্ডা, খাবার-দাওয়া, কেক-পেস্ট্রি ও পার্টি। কিন্তু যারা পথের ধারে, খোলা আকাশের নিচে বসে থাকে, তাদের জন্য এসব কল্পনাই দূরস্বপ্ন।

এই বাস্তবতা ভেবে জ্যাকলিন ‘সিক্রেট সান্তা’ হয়ে তাদের মাঝে রকমারি উপহার বিতরণ করেন। কারো হাতে তুলে দেন ফুল, কারো হাতে বা চকোলেট। শুধু উপহার নয়, পথশিশুদের সঙ্গে আড্ডায় মেতে থাকতেও দেখা গেছে তাঁকে।

এদিনই জানা যায়, বড়দিন উপলক্ষে সুকেশ চন্দ্রশেখর জেলে বসেই জ্যাকলিনকে লস অ্যাঞ্জেলসের একটি প্রাইভেট ভিলা উপহার দিয়েছেন। সঙ্গে প্রেমময় চিঠিও পাঠিয়েছেন। ভিলায় রয়েছে গলফ খেলার মাঠ, সুইমিং পুল এবং অত্যাধুনিক আসবাবপত্র। সুকেশের মন্তব্য, এই বাংলো দেখে খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও হিংসে করতে পারেন।

এই সব আলোচনার মাঝেই পথশিশুদের জন্য ‘সান্তা’ হয়ে অবতরণ করেছিলেন জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ, যা প্রমাণ করে, ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের মাঝেও অন্যের খুশি ও সহানুভূতিতে তিনি পিছিয়ে থাকেননি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

বড়দিনে ‘সান্তা’ হয়ে পথশিশুদের মুখে হাসি ফোটালেন জ্যাকলিন

প্রকাশিত সময় : ১১:২৪:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫
মাসখানেক আগে মাকে হারিয়েছেন। উপরন্তু সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে সম্পর্কের জল্পনার জেরে আইনি জটিলতায়ও পড়তে হয়েছে বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্দেজকে। দীর্ঘ এক বছর ধরেই কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন শ্রীলঙ্কান সুন্দরী। তবে ব্যক্তিগত জীবনের এই ঝড়ঝাপটার মাঝেও থেমে থাকেননি তিনি।

বড়দিনে ‘সান্তা’ হয়ে পথশিশুদের মুখে হাসি ফোটালেন জ্যাকলিন। বুধবার রাত থেকেই বিশ্বজুড়ে ক্রিসমাসের উৎসব শুরু হয়। বড়দিন মানেই আনন্দ, আড্ডা, খাবার-দাওয়া, কেক-পেস্ট্রি ও পার্টি। কিন্তু যারা পথের ধারে, খোলা আকাশের নিচে বসে থাকে, তাদের জন্য এসব কল্পনাই দূরস্বপ্ন।

এই বাস্তবতা ভেবে জ্যাকলিন ‘সিক্রেট সান্তা’ হয়ে তাদের মাঝে রকমারি উপহার বিতরণ করেন। কারো হাতে তুলে দেন ফুল, কারো হাতে বা চকোলেট। শুধু উপহার নয়, পথশিশুদের সঙ্গে আড্ডায় মেতে থাকতেও দেখা গেছে তাঁকে।

এদিনই জানা যায়, বড়দিন উপলক্ষে সুকেশ চন্দ্রশেখর জেলে বসেই জ্যাকলিনকে লস অ্যাঞ্জেলসের একটি প্রাইভেট ভিলা উপহার দিয়েছেন। সঙ্গে প্রেমময় চিঠিও পাঠিয়েছেন। ভিলায় রয়েছে গলফ খেলার মাঠ, সুইমিং পুল এবং অত্যাধুনিক আসবাবপত্র। সুকেশের মন্তব্য, এই বাংলো দেখে খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও হিংসে করতে পারেন।

এই সব আলোচনার মাঝেই পথশিশুদের জন্য ‘সান্তা’ হয়ে অবতরণ করেছিলেন জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ, যা প্রমাণ করে, ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের মাঝেও অন্যের খুশি ও সহানুভূতিতে তিনি পিছিয়ে থাকেননি।