সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মহামারিতে দ্বিগুণ হয়েছে শীর্ষ ১০ ধনীর আয়

করোনা ভাইরাস মহামারি শুরুর পর ২০২০ সালের মার্চ থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের শীর্ষ ১০ জন ধনীর সম্মিলিত সম্পদ দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে। একই সঙ্গে বিশ্বে ১৬ কোটি মানুষ নতুন করে দরিদ্র হয়েছেন।

দাতব্য সংস্থা অক্সফামের বরাত দিয়ে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) এ খবর দিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

অক্সফামের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র ব্যক্তিদের নিম্ন আয় প্রতিদিন অন্তত ২১ হাজার মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী।

মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনী ব্যক্তি হলেন ইলন মাস্ক, জেফ বেজোস, বার্নার্ড আর্নল্ট ও পরিবার, বিল গেটস, ল্যারি এলিসন, ল্যারি পেজ, সের্গেই ব্রিন, মার্ক জুকারবার্গ, স্টিভ বলমার ও ওয়ারেন বাফেট।

অক্সফাম জিবি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড্যানি শ্রীস্কান্দারাজাহ বলেন, মহামারি চলাকালীন প্রায় প্রতিদিনই একজন করে নতুন বিলিয়নিয়ার তৈরি হয়েছেন। অন্যদিকে লকডাউন, নিম্নগামী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও পর্যটনের কারণে বিশ্বের প্রায় ৯৯ শতাংশ মানুষেরই আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। এর ফলে বিশ্বে আরও ১৬ কোটি মানুষ নতুন করে দরিদ্র হয়েছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

মহামারিতে দ্বিগুণ হয়েছে শীর্ষ ১০ ধনীর আয়

প্রকাশিত সময় : ০৪:২০:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২

করোনা ভাইরাস মহামারি শুরুর পর ২০২০ সালের মার্চ থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের শীর্ষ ১০ জন ধনীর সম্মিলিত সম্পদ দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে। একই সঙ্গে বিশ্বে ১৬ কোটি মানুষ নতুন করে দরিদ্র হয়েছেন।

দাতব্য সংস্থা অক্সফামের বরাত দিয়ে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) এ খবর দিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

অক্সফামের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র ব্যক্তিদের নিম্ন আয় প্রতিদিন অন্তত ২১ হাজার মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী।

মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনী ব্যক্তি হলেন ইলন মাস্ক, জেফ বেজোস, বার্নার্ড আর্নল্ট ও পরিবার, বিল গেটস, ল্যারি এলিসন, ল্যারি পেজ, সের্গেই ব্রিন, মার্ক জুকারবার্গ, স্টিভ বলমার ও ওয়ারেন বাফেট।

অক্সফাম জিবি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড্যানি শ্রীস্কান্দারাজাহ বলেন, মহামারি চলাকালীন প্রায় প্রতিদিনই একজন করে নতুন বিলিয়নিয়ার তৈরি হয়েছেন। অন্যদিকে লকডাউন, নিম্নগামী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও পর্যটনের কারণে বিশ্বের প্রায় ৯৯ শতাংশ মানুষেরই আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। এর ফলে বিশ্বে আরও ১৬ কোটি মানুষ নতুন করে দরিদ্র হয়েছেন।