মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়া-বেলারুশের যৌথ সামরিক মহড়া ‍শুরু

ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার সৈন্য বৃদ্ধির ফলে সৃষ্ট উত্তেজনার মধ্যে রাশিয়া ও বেলারুশ দশ দিন ধরে যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে।

ন্যাটো বলেছে, শীতল যুদ্ধের সময় থেকে হিসাব করলে সাবেক সোভিয়েত রাষ্ট্র বেলারুশের সঙ্গে এটিই রাশিয়ার সবচেয়ে বড় সৈন্য সমাবেশ। খবর বিবিসির। হোয়াইট হাউস এ মহড়াকে ইউক্রেন সীমান্তের উত্তেজনা বৃদ্ধির জন্য দায়ী করেছে।

এদিকে ইউক্রেন সীমান্তে ১ লাখেরও বেশি সৈন্য জড়ো করার পরও রাশিয়া বারবার বলছে তাদের ইউক্রেনে হামলার কোনো পরিকল্পনাই নেই।

কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কিছু পশ্চিমা রাষ্ট্র সতর্ক করে বলছে যে রাশিয়া যে কোনো সময়ই আক্রমণ করে বসতে পারে।  ইউরোপজুড়ে কূটনৈতিক আলাপে সংঘর্ষের সমাধান উঠে আসবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ২০১৪ সালে রাশিয়া ইউক্রেনের দক্ষিণ ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখল করে নিয়েছিল, তখন থেকে পূর্ব ইউক্রেনে দীর্ঘমেয়াদী সংঘর্ষ শুরু হয়, যেখানে রাশিয়া সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীরা অঞ্চলটি দখল করে নেয় এবং ১৪ হাজার মানুষকে হত্যা করে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়া-বেলারুশের যৌথ সামরিক মহড়া ‍শুরু

প্রকাশিত সময় : ১২:৪৪:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২২

ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার সৈন্য বৃদ্ধির ফলে সৃষ্ট উত্তেজনার মধ্যে রাশিয়া ও বেলারুশ দশ দিন ধরে যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে।

ন্যাটো বলেছে, শীতল যুদ্ধের সময় থেকে হিসাব করলে সাবেক সোভিয়েত রাষ্ট্র বেলারুশের সঙ্গে এটিই রাশিয়ার সবচেয়ে বড় সৈন্য সমাবেশ। খবর বিবিসির। হোয়াইট হাউস এ মহড়াকে ইউক্রেন সীমান্তের উত্তেজনা বৃদ্ধির জন্য দায়ী করেছে।

এদিকে ইউক্রেন সীমান্তে ১ লাখেরও বেশি সৈন্য জড়ো করার পরও রাশিয়া বারবার বলছে তাদের ইউক্রেনে হামলার কোনো পরিকল্পনাই নেই।

কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কিছু পশ্চিমা রাষ্ট্র সতর্ক করে বলছে যে রাশিয়া যে কোনো সময়ই আক্রমণ করে বসতে পারে।  ইউরোপজুড়ে কূটনৈতিক আলাপে সংঘর্ষের সমাধান উঠে আসবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ২০১৪ সালে রাশিয়া ইউক্রেনের দক্ষিণ ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখল করে নিয়েছিল, তখন থেকে পূর্ব ইউক্রেনে দীর্ঘমেয়াদী সংঘর্ষ শুরু হয়, যেখানে রাশিয়া সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীরা অঞ্চলটি দখল করে নেয় এবং ১৪ হাজার মানুষকে হত্যা করে।