বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাস্কে ফিরে গেছে ইতালি

করোনার সংক্রমণ বাড়ায় মাস্কের বাধ্যতামূলক ব্যবহারে ফিরে গেছে ইতালি। আগামী ১৫ জুন পর্যন্ত দেশটির গণপরিবহন ও কিছু অভ্যন্তরীণ ভেন্যুতে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানিয়েছেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী রবার্তো স্পেরানজা বলেছেন, সিনেমা হল, থিয়েটার, অভ্যন্তরীণ অনুষ্ঠানে এবং হাসপাতালে প্রবেশের জন্য এখনও মাস্কের প্রয়োজন হবে। সরকার অবশিষ্ট বিধিনিষেধ প্রত্যাহারে সতর্ক থাকতে চায়।

তিনি বলেছেন, ‘আমরা অন্তত ১৫ জুন পর্যন্ত কিছু বিধিনিষেধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমি বিশ্বাস করি যে সতর্কতার উপাদান হিসেবে এগুলো প্রয়োজনীয়।’

ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে প্রথম করোনা মহামারির ভয়াবহ সংক্রমণের শিকার হয়েছিল ইতালি। দেশটিতে এ পর্যন্ত এক লাখ ৬৩ হাজার ২৪৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। সম্প্রতি দেশটিতে পুনরায় সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার এখানে ৬৩ হাজার ২০৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১৩১ জন আক্রান্ত। ইতালির ৮৪ শতাংশ মানুষ করোনার দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন এবং বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৬৫ শতাংশ মানুষ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

মাস্কে ফিরে গেছে ইতালি

প্রকাশিত সময় : ১১:১০:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২২

করোনার সংক্রমণ বাড়ায় মাস্কের বাধ্যতামূলক ব্যবহারে ফিরে গেছে ইতালি। আগামী ১৫ জুন পর্যন্ত দেশটির গণপরিবহন ও কিছু অভ্যন্তরীণ ভেন্যুতে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানিয়েছেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী রবার্তো স্পেরানজা বলেছেন, সিনেমা হল, থিয়েটার, অভ্যন্তরীণ অনুষ্ঠানে এবং হাসপাতালে প্রবেশের জন্য এখনও মাস্কের প্রয়োজন হবে। সরকার অবশিষ্ট বিধিনিষেধ প্রত্যাহারে সতর্ক থাকতে চায়।

তিনি বলেছেন, ‘আমরা অন্তত ১৫ জুন পর্যন্ত কিছু বিধিনিষেধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমি বিশ্বাস করি যে সতর্কতার উপাদান হিসেবে এগুলো প্রয়োজনীয়।’

ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে প্রথম করোনা মহামারির ভয়াবহ সংক্রমণের শিকার হয়েছিল ইতালি। দেশটিতে এ পর্যন্ত এক লাখ ৬৩ হাজার ২৪৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। সম্প্রতি দেশটিতে পুনরায় সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার এখানে ৬৩ হাজার ২০৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১৩১ জন আক্রান্ত। ইতালির ৮৪ শতাংশ মানুষ করোনার দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন এবং বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৬৫ শতাংশ মানুষ।