শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চীনের আনহুই প্রদেশে লকডাউন

চীনের আনহুই প্রদেশের ১৭ লাখ লোক লকডাউনের আওতায় রয়েছে। সোমবার এ প্রদেশে নতুন করে প্রায় তিনশ’ নতুন সংক্রমণ ঘটেছে।

এদিকে দেশটির বাণিজ্যিক কেন্দ্র সাংহাইতে মাসব্যাপী লকডাউন এবং কোভিড প্রতিরোধে রাজধানী বেইজিংয়ে বিধিনিষেধের পর অর্থনীতি যখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে তখনই আনহুই প্রদেশে এ লকডাউন ঘোষিত হল। 

প্রদেশটির সিক্সিয়ান ও লিঙ্গবি এ দুটি অঞ্চলে গত সপ্তাহে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এ সব অঞ্চলে কোভিড পরীক্ষার পরই কেবল লোকজন বাইরে যাওয়ার অনুমতি পাচ্ছে। চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন বলছে, সোমবার প্রদেশটিতে নতুন করে ২৮৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৫৮ জনই উপসর্গহীন। এ নিয়ে করোনায় আক্রান্ত মোট সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে।

এদিকে প্রতিবেশি জিয়াংসু প্রদেশের চারটি শহরে নতুন করে ৫৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের শেষের দিকে বিশ্বে চীনে প্রথম করোনার সংক্রমণ ঘটে। এরপর দেশটি জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করে করোনা নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু সম্প্রতি তাদের এ নীতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে মূলত অর্থনৈতিক কারণে। এ জন্যে করোনা সংক্রান্ত কিছু বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

চীনের আনহুই প্রদেশে লকডাউন

প্রকাশিত সময় : ০৫:৩৯:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ জুলাই ২০২২

চীনের আনহুই প্রদেশের ১৭ লাখ লোক লকডাউনের আওতায় রয়েছে। সোমবার এ প্রদেশে নতুন করে প্রায় তিনশ’ নতুন সংক্রমণ ঘটেছে।

এদিকে দেশটির বাণিজ্যিক কেন্দ্র সাংহাইতে মাসব্যাপী লকডাউন এবং কোভিড প্রতিরোধে রাজধানী বেইজিংয়ে বিধিনিষেধের পর অর্থনীতি যখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে তখনই আনহুই প্রদেশে এ লকডাউন ঘোষিত হল। 

প্রদেশটির সিক্সিয়ান ও লিঙ্গবি এ দুটি অঞ্চলে গত সপ্তাহে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এ সব অঞ্চলে কোভিড পরীক্ষার পরই কেবল লোকজন বাইরে যাওয়ার অনুমতি পাচ্ছে। চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন বলছে, সোমবার প্রদেশটিতে নতুন করে ২৮৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৫৮ জনই উপসর্গহীন। এ নিয়ে করোনায় আক্রান্ত মোট সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে।

এদিকে প্রতিবেশি জিয়াংসু প্রদেশের চারটি শহরে নতুন করে ৫৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের শেষের দিকে বিশ্বে চীনে প্রথম করোনার সংক্রমণ ঘটে। এরপর দেশটি জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করে করোনা নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু সম্প্রতি তাদের এ নীতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে মূলত অর্থনৈতিক কারণে। এ জন্যে করোনা সংক্রান্ত কিছু বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়।