রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আমার গ্রামে কোরবানির মাংস বিতরণের মানুষ পাইনি : তথ্যমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমার গ্রামে অর্থাৎ আমার পাড়ায় কোরবানির মাংস বিতরণ করার জন্য মানুষ পাইনি। পরে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে হয়েছে মাংস বিতরণ করার জন্য।

বুধবার (১৩ জুন) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমার গ্রামে আগে দেখতাম কোরবানি করে না এমন বহু মানুষ বসবাস করত। কিন্তু এখন আমার গ্রামে অর্থাৎ আমার পাড়ায় কোরবানির মাংস বিতরণ করার জন্য মানুষ খুঁজে পাইনি। পরে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে হয়েছে মাংস বিতরণ করার জন্য। কারণ ইসলাম ধর্মের রীতি অনুযায়ী যারা কোরবানি করে না তাদেরকে কোরবানির মাংস বিতরণ করতে হয়। হাছান মাহমুদ বলেন, আমি গ্রামের বাড়িতেই কোরবানি করি। আমার গ্রামে গত বছরের তুলনায় এ বছর অনেক বেশি কোরবানি হয়েছে। পত্রিকায়ও নিউজ এসেছে, গত বছরের তুলনায় এবার ৮ লাখ বেশি পশু কোরবানি হয়েছে। তবে কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কম হওয়ায় অনেকে চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলেছে বা নদীতে ফেলে দিয়েছে। অথচ চামড়ার মূল্য কম হওয়ায় খুচরা ক্রেতারা চামড়া কিনতে যায়নি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, যারা চামড়া সংগ্রহ করেছে তাদের পরিসংখ্যান ভুল হতে পারে। কারণ, চামড়া সংগ্রহ কম হয়েছে। তাদের পরিসংখ্যান দিয়ে কোরবানির পশুর পরিসংখ্যান করা যাবে না। যারা চামড়ার ব্যবসা করে তাদের কাছে চামড়ার পরিসংখ্যান কমই থাকবে। কারণ, চামড়ার সংগ্রহ যেভাবে হওয়া প্রয়োজন ছিল, ঠিক সেভাবে হয়েছে বলে মনে হয় না। কারণ, চামড়ার দামটা অনেক কম।আরটিভি নিউজ

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

আমার গ্রামে কোরবানির মাংস বিতরণের মানুষ পাইনি : তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত সময় : ০৫:১৮:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ জুলাই ২০২২

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমার গ্রামে অর্থাৎ আমার পাড়ায় কোরবানির মাংস বিতরণ করার জন্য মানুষ পাইনি। পরে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে হয়েছে মাংস বিতরণ করার জন্য।

বুধবার (১৩ জুন) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমার গ্রামে আগে দেখতাম কোরবানি করে না এমন বহু মানুষ বসবাস করত। কিন্তু এখন আমার গ্রামে অর্থাৎ আমার পাড়ায় কোরবানির মাংস বিতরণ করার জন্য মানুষ খুঁজে পাইনি। পরে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে হয়েছে মাংস বিতরণ করার জন্য। কারণ ইসলাম ধর্মের রীতি অনুযায়ী যারা কোরবানি করে না তাদেরকে কোরবানির মাংস বিতরণ করতে হয়। হাছান মাহমুদ বলেন, আমি গ্রামের বাড়িতেই কোরবানি করি। আমার গ্রামে গত বছরের তুলনায় এ বছর অনেক বেশি কোরবানি হয়েছে। পত্রিকায়ও নিউজ এসেছে, গত বছরের তুলনায় এবার ৮ লাখ বেশি পশু কোরবানি হয়েছে। তবে কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কম হওয়ায় অনেকে চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলেছে বা নদীতে ফেলে দিয়েছে। অথচ চামড়ার মূল্য কম হওয়ায় খুচরা ক্রেতারা চামড়া কিনতে যায়নি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, যারা চামড়া সংগ্রহ করেছে তাদের পরিসংখ্যান ভুল হতে পারে। কারণ, চামড়া সংগ্রহ কম হয়েছে। তাদের পরিসংখ্যান দিয়ে কোরবানির পশুর পরিসংখ্যান করা যাবে না। যারা চামড়ার ব্যবসা করে তাদের কাছে চামড়ার পরিসংখ্যান কমই থাকবে। কারণ, চামড়ার সংগ্রহ যেভাবে হওয়া প্রয়োজন ছিল, ঠিক সেভাবে হয়েছে বলে মনে হয় না। কারণ, চামড়ার দামটা অনেক কম।আরটিভি নিউজ