শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাবরিনাসহ আটজনের মামলার রায় মঙ্গলবার

করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষায় ভুয়া রিপোর্ট দেয়ায় প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরীসহ আট আসামির বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণা করা হবে মঙ্গলবার (১৯ জুলাই)। ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালত মামলাটির রায় ঘোষণা করবেন।

এর আগে, গত ২৯ জুন মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হলে রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন আদালত। মামলার যুক্তি উপস্থাপনে আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি ২১ বছর ৬ মাস সাজা দাবি করেন রাষ্ট্রপক্ষ। অপরদিকে আসামিদের নির্দোষ দাবি করে খালাস চান আসামীপক্ষের আইনজীবীরা।
মামলার বাকি আসামিরা হলেন- আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা।

২০২০ সালের ২৩ জুন করোনার ভুয়া সনদ দেয়া, জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগে আরিফুল চৌধুরীসহ ছয়জনকে ও পরবর্তীতে স্ত্রী সাবরিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে তেজগাঁও থানা পুলিশ। এরপর তেঁজগাও থানায় তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়। এজাহারে বলা হয়, আসামিরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় করোনা শনাক্তের জন্য নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা না করেই জেকেজি হেলথকেয়ার ২৭ হাজার মানুষকে রিপোর্ট দেয় যার অধিকাংশ ভুয়া।

এ অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করে দেয়া হয়। ২০২০ সালের ২০ আগস্ট সাবরিনাসহ আট আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। আসামিদের বিরুদ্ধে ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৬ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।ভোরের কাগজ

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

সাবরিনাসহ আটজনের মামলার রায় মঙ্গলবার

প্রকাশিত সময় : ১১:২১:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ জুলাই ২০২২

করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষায় ভুয়া রিপোর্ট দেয়ায় প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরীসহ আট আসামির বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণা করা হবে মঙ্গলবার (১৯ জুলাই)। ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালত মামলাটির রায় ঘোষণা করবেন।

এর আগে, গত ২৯ জুন মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হলে রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন আদালত। মামলার যুক্তি উপস্থাপনে আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি ২১ বছর ৬ মাস সাজা দাবি করেন রাষ্ট্রপক্ষ। অপরদিকে আসামিদের নির্দোষ দাবি করে খালাস চান আসামীপক্ষের আইনজীবীরা।
মামলার বাকি আসামিরা হলেন- আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা।

২০২০ সালের ২৩ জুন করোনার ভুয়া সনদ দেয়া, জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগে আরিফুল চৌধুরীসহ ছয়জনকে ও পরবর্তীতে স্ত্রী সাবরিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে তেজগাঁও থানা পুলিশ। এরপর তেঁজগাও থানায় তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়। এজাহারে বলা হয়, আসামিরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় করোনা শনাক্তের জন্য নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা না করেই জেকেজি হেলথকেয়ার ২৭ হাজার মানুষকে রিপোর্ট দেয় যার অধিকাংশ ভুয়া।

এ অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করে দেয়া হয়। ২০২০ সালের ২০ আগস্ট সাবরিনাসহ আট আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। আসামিদের বিরুদ্ধে ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৬ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।ভোরের কাগজ