শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে মোংলা বন্দরে ভিড়ল প্রথম রুশ জাহাজ

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে প্রথমবারের মতো রুশ পণ্যবাহী জাহাজ মোংলা বন্দরে এসে ভিড়েছে। সোমবার (১ আগস্ট) বিকেল ৪টায় ‘এম ভি কামিলা’ নামের জাহাজটি বন্দরে নোঙর করে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৩৩২৮.২৩৭ মেট্রিক টন মালামাল নিয়ে এসেছে এটি।

আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শেষে জাহাজ থেকে মালামাল খালাসের পর ভারী যন্ত্রপাতিগুলো নদীপথে এবং হালকা মালামাল সড়কপথে রূপপুর প্রকল্প এলাকায় পাঠানো হবে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৩৩২৮ দশমিক ২৩৭ মেট্রিক টন মেশিনারিজ নিয়ে বিকেলে রাশিয়ান পতাকাবাহী জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়েছে। চলমান যুদ্ধের মধ্যে এ প্রথম কোনো রুশ পণ্যবাহী জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়ল।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এরপর থেকে মোংলা বন্দরে পণ্যবাহী রুশ জাহাজ আগমন বন্ধ ছিল। সেই যুদ্ধ এখনও চলছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে মোংলা বন্দরে ভিড়ল প্রথম রুশ জাহাজ

প্রকাশিত সময় : ১০:৪৩:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ অগাস্ট ২০২২

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে প্রথমবারের মতো রুশ পণ্যবাহী জাহাজ মোংলা বন্দরে এসে ভিড়েছে। সোমবার (১ আগস্ট) বিকেল ৪টায় ‘এম ভি কামিলা’ নামের জাহাজটি বন্দরে নোঙর করে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৩৩২৮.২৩৭ মেট্রিক টন মালামাল নিয়ে এসেছে এটি।

আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শেষে জাহাজ থেকে মালামাল খালাসের পর ভারী যন্ত্রপাতিগুলো নদীপথে এবং হালকা মালামাল সড়কপথে রূপপুর প্রকল্প এলাকায় পাঠানো হবে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৩৩২৮ দশমিক ২৩৭ মেট্রিক টন মেশিনারিজ নিয়ে বিকেলে রাশিয়ান পতাকাবাহী জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়েছে। চলমান যুদ্ধের মধ্যে এ প্রথম কোনো রুশ পণ্যবাহী জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়ল।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এরপর থেকে মোংলা বন্দরে পণ্যবাহী রুশ জাহাজ আগমন বন্ধ ছিল। সেই যুদ্ধ এখনও চলছে।