বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুয়াকাটার সব খাবার হোটেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ঘন ঘন ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালানোর কারণে হোটেল-রেস্তোরাঁয় অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট চলছে। য়াকাটার খাবার হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম মুন্সি এ ঘোষণা দেন। বুধবার (১৭ আগস্ট) সকাল থেকে এ কর্মসূচি শুরু হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন কুয়াকাটায় আগত পর্যটকরা।

তিনি জানান, প্রতিদিন নির্বাহী মাজিস্ট্রেট খাবার হোটেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। কিন্তু একই হোটেলে একাধিকবার জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নামে আমাদের হয়রানি করা হচ্ছে। তাই সব হোটেল মালিক একত্রিত হয়ে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যা বুধবার (১৭ আগস্ট) সকাল থেকে কার্যকর হবে।

সেলিম জানান, ১১ আগস্ট আল-মদিনা নামের একটি হোটেলে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তখন ওই হোটেল মালিক তার সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিন সময় চেয়ে নেন। কিন্তু ১৬ আগস্ট আবার ওই হোটেলেই ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। হোটেল মালিক জরিমানা না দিতে পারায় তাকে অনেকক্ষণ আটকে রাখা হয়।

সভাপতি সেলিম মুন্সি জানান, খাবার হোটেল বন্ধে পর্যটকরা বড় ধরনের সমস্যায় পরার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই আশা করবো, প্রশাসন আমাদের বিষয়টি সহজ করে দেখলে আমরা হোটেল খুলে দেবো।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

কুয়াকাটার সব খাবার হোটেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

প্রকাশিত সময় : ০৫:৪৪:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ অগাস্ট ২০২২

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ঘন ঘন ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালানোর কারণে হোটেল-রেস্তোরাঁয় অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট চলছে। য়াকাটার খাবার হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম মুন্সি এ ঘোষণা দেন। বুধবার (১৭ আগস্ট) সকাল থেকে এ কর্মসূচি শুরু হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন কুয়াকাটায় আগত পর্যটকরা।

তিনি জানান, প্রতিদিন নির্বাহী মাজিস্ট্রেট খাবার হোটেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। কিন্তু একই হোটেলে একাধিকবার জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নামে আমাদের হয়রানি করা হচ্ছে। তাই সব হোটেল মালিক একত্রিত হয়ে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যা বুধবার (১৭ আগস্ট) সকাল থেকে কার্যকর হবে।

সেলিম জানান, ১১ আগস্ট আল-মদিনা নামের একটি হোটেলে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তখন ওই হোটেল মালিক তার সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিন সময় চেয়ে নেন। কিন্তু ১৬ আগস্ট আবার ওই হোটেলেই ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। হোটেল মালিক জরিমানা না দিতে পারায় তাকে অনেকক্ষণ আটকে রাখা হয়।

সভাপতি সেলিম মুন্সি জানান, খাবার হোটেল বন্ধে পর্যটকরা বড় ধরনের সমস্যায় পরার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই আশা করবো, প্রশাসন আমাদের বিষয়টি সহজ করে দেখলে আমরা হোটেল খুলে দেবো।