বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শপথ নিলেন ইতালির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী

ইতালির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন জর্জিয়া মেলোনি। শনিবার তিনি শপথ নেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

মেলোনির নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসবার বদৌলতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে সবচেয়ে কট্টর ডানপন্থি সরকার পেলো ইতালি।

গত মাসের জাতীয় নির্বাচনে জয় পান জাতীয়তাবাদী দল ব্রাদার্সের প্রধান মিসেস মেলোনি। ভোটে তার দলের সঙ্গে জোট বেঁধেছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুসকোনির নেতৃত্বাধীন ফোরজা ইতালিয়া এবং মাত্তেও সালভিনির দল লীগ।

চলতি শতাব্দিতে ইতালির ১২তম সরকার হচ্ছে মেলোনির নেতৃত্বাধীন জোট। নতুন সরকারকে বেশ কয়েকটি ভয়ঙ্কর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে, বিশেষত বৈশ্বিক মন্দা, ক্রমবর্ধমান জ্বালানি বিল এবং ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ইউরোপীয় জোট গঠন। ইউক্রেন ইস্যুতে ইতোমধ্যে জোটের মধ্যে দু’রকম সুর শোনা গেছে। গত সপ্তাহে মেলোনি ইউক্রেনের প্রতি তার সমর্থন ব্যক্ত করলেও জোটের আরেক নেতা বারলুসকোনি রাশিয়ার আগ্রাসনের জন্য ইউক্রেনকে দায়ী করেছেন। এছাড়া বারলুসকোনি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে চিঠি ও উপহার বিনিময়ের কথা জানিয়েছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

শপথ নিলেন ইতালির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত সময় : ০৯:২৩:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২২

ইতালির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন জর্জিয়া মেলোনি। শনিবার তিনি শপথ নেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

মেলোনির নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসবার বদৌলতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে সবচেয়ে কট্টর ডানপন্থি সরকার পেলো ইতালি।

গত মাসের জাতীয় নির্বাচনে জয় পান জাতীয়তাবাদী দল ব্রাদার্সের প্রধান মিসেস মেলোনি। ভোটে তার দলের সঙ্গে জোট বেঁধেছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুসকোনির নেতৃত্বাধীন ফোরজা ইতালিয়া এবং মাত্তেও সালভিনির দল লীগ।

চলতি শতাব্দিতে ইতালির ১২তম সরকার হচ্ছে মেলোনির নেতৃত্বাধীন জোট। নতুন সরকারকে বেশ কয়েকটি ভয়ঙ্কর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে, বিশেষত বৈশ্বিক মন্দা, ক্রমবর্ধমান জ্বালানি বিল এবং ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ইউরোপীয় জোট গঠন। ইউক্রেন ইস্যুতে ইতোমধ্যে জোটের মধ্যে দু’রকম সুর শোনা গেছে। গত সপ্তাহে মেলোনি ইউক্রেনের প্রতি তার সমর্থন ব্যক্ত করলেও জোটের আরেক নেতা বারলুসকোনি রাশিয়ার আগ্রাসনের জন্য ইউক্রেনকে দায়ী করেছেন। এছাড়া বারলুসকোনি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে চিঠি ও উপহার বিনিময়ের কথা জানিয়েছেন।