বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনার কড়াকড়ি শেষ, বিদেশিদের জন্য সীমান্ত খুলছে চীন

করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে ৩ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো বিদেশি পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খুলে দিচ্ছে চীন। আগামী ১৫ মার্চ থেকে সব ধরনের ভিসা দেবে দেশটি। জিরো কোভিড নীতি গত ডিসেম্বরেই তুলে নিয়েছিলো চীন। এবার দেশটি ভিসা দেওয়া নিয়ে কড়াকড়ি না করার সিদ্ধান্ত নিলো। ফলে পর্যটকসহ বিদেশিদের চীনে প্রবেশের পথ সুগম হলো। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়ে বলেছে, আগামী ১৫ মার্চ থেকে তারা সব ধরনের ভিসা দিতে শুরু করবে। এটাও জানানো হয়েছে, করোনার আগে চীনের যেসব জায়গায় ভিসা ছাড়াই বিদেশিরা ঢুকতে পারতেন, তারা আবার সেই সুবিধা পাবেন। এর মধ্যে হংকং, ম্যাকাওতে বসবাসকারী বিদেশি ও আসিয়ান দেশের নাগরিকরাও আছেন। একইসঙ্গে সাংহাই-সহ চীনের বন্দরে বিলাসবহুল জাহাজ প্রবেশের অনুমতিও দেওয়া হয়েছে। ৪০টি দেশের ক্ষেত্রে গ্রুপ ট্যুরের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে এই সব দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার নাম নেই। অন্য সব দেশ আগেই তাদের করোনা-নীতি শিথিল করেছিলো। অবশেষে চীনও সেই পথে হাঁটলো। চীনের সদ্যনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী লি কুইয়াং বলছেন, গত দুই মাসের মধ্যে চীন করোনা নীতির বদল মসৃনভাবে ঘটিয়েছে। জাতিসংঘের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, করোনা মহামারি শুরুর আগে ২০১৯ সালে চীনে ৬ কোটি ৫৭ লাখ বিদেশি পর্যটক গিয়েছিলেন। সূত্র: ডয়চে ভেলে

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন: জয়া আহসান

করোনার কড়াকড়ি শেষ, বিদেশিদের জন্য সীমান্ত খুলছে চীন

প্রকাশিত সময় : ০৩:৫৯:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩

করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে ৩ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো বিদেশি পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খুলে দিচ্ছে চীন। আগামী ১৫ মার্চ থেকে সব ধরনের ভিসা দেবে দেশটি। জিরো কোভিড নীতি গত ডিসেম্বরেই তুলে নিয়েছিলো চীন। এবার দেশটি ভিসা দেওয়া নিয়ে কড়াকড়ি না করার সিদ্ধান্ত নিলো। ফলে পর্যটকসহ বিদেশিদের চীনে প্রবেশের পথ সুগম হলো। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়ে বলেছে, আগামী ১৫ মার্চ থেকে তারা সব ধরনের ভিসা দিতে শুরু করবে। এটাও জানানো হয়েছে, করোনার আগে চীনের যেসব জায়গায় ভিসা ছাড়াই বিদেশিরা ঢুকতে পারতেন, তারা আবার সেই সুবিধা পাবেন। এর মধ্যে হংকং, ম্যাকাওতে বসবাসকারী বিদেশি ও আসিয়ান দেশের নাগরিকরাও আছেন। একইসঙ্গে সাংহাই-সহ চীনের বন্দরে বিলাসবহুল জাহাজ প্রবেশের অনুমতিও দেওয়া হয়েছে। ৪০টি দেশের ক্ষেত্রে গ্রুপ ট্যুরের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে এই সব দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার নাম নেই। অন্য সব দেশ আগেই তাদের করোনা-নীতি শিথিল করেছিলো। অবশেষে চীনও সেই পথে হাঁটলো। চীনের সদ্যনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী লি কুইয়াং বলছেন, গত দুই মাসের মধ্যে চীন করোনা নীতির বদল মসৃনভাবে ঘটিয়েছে। জাতিসংঘের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, করোনা মহামারি শুরুর আগে ২০১৯ সালে চীনে ৬ কোটি ৫৭ লাখ বিদেশি পর্যটক গিয়েছিলেন। সূত্র: ডয়চে ভেলে