সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চীনের প্রেসিডেন্টের পশ্চাৎদেশে চুমু দিচ্ছেন ম্যাক্রন: ট্রাম্প

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন চীনে শি জিনপিংয়ের সাথে বৈঠক করেছেন এবং ‘তার পশ্চাৎদেশে চুমু দিয়েছেন।’ মঙ্গলবার ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন। এসময় রিপাবলিকান পার্টির সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট মনোনীত প্রার্থী জানান, তিনি অফিস ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে প্রভাব হারিয়েছে। ট্রাম্প বলেন, ‘এই ক্ষেপাটে বিশ্ব বিস্ফোরিত হচ্ছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনও বক্তব্য নেই। এবং ম্যাক্রন, যে কিনা আমার বন্ধু, চীনের সাথে মিশে গেছে, তার ( শি জিনপিং) পশ্চাৎদেশে চুম্বন করছে। ঠিক আছে, চীনে! আমি বলি, ফ্রান্স এখন চীনের কাছে যায়।’ ম্যাক্রন গত সপ্তাহে চীনে সরকারি সফরে গিয়েছিলেন। সেখানে দেওয়া ভাষণে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ইউরোপীয়দের মার্কিন পররাষ্ট্র নীতির সাথে নিজেদেরবেঁধে রাখা উচিত নয়। তাইওয়ানের ভাগ্য নিয়ে বেইজিং এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ অচলাবস্থায় ইউরোপীয় দেশগুলোর আটকা পড়া উচিত নয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

চীনের প্রেসিডেন্টের পশ্চাৎদেশে চুমু দিচ্ছেন ম্যাক্রন: ট্রাম্প

প্রকাশিত সময় : ০৫:৫৩:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন চীনে শি জিনপিংয়ের সাথে বৈঠক করেছেন এবং ‘তার পশ্চাৎদেশে চুমু দিয়েছেন।’ মঙ্গলবার ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন। এসময় রিপাবলিকান পার্টির সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট মনোনীত প্রার্থী জানান, তিনি অফিস ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে প্রভাব হারিয়েছে। ট্রাম্প বলেন, ‘এই ক্ষেপাটে বিশ্ব বিস্ফোরিত হচ্ছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনও বক্তব্য নেই। এবং ম্যাক্রন, যে কিনা আমার বন্ধু, চীনের সাথে মিশে গেছে, তার ( শি জিনপিং) পশ্চাৎদেশে চুম্বন করছে। ঠিক আছে, চীনে! আমি বলি, ফ্রান্স এখন চীনের কাছে যায়।’ ম্যাক্রন গত সপ্তাহে চীনে সরকারি সফরে গিয়েছিলেন। সেখানে দেওয়া ভাষণে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ইউরোপীয়দের মার্কিন পররাষ্ট্র নীতির সাথে নিজেদেরবেঁধে রাখা উচিত নয়। তাইওয়ানের ভাগ্য নিয়ে বেইজিং এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ অচলাবস্থায় ইউরোপীয় দেশগুলোর আটকা পড়া উচিত নয়।