সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইমরান খানের বাসভবনে পুলিশ, চলছে তল্লাশি

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফের চেয়ারম্যান ইমরান খানের বাসভবনে তল্লাশির জন্য গিয়েছে পাঞ্জাব পুলিশের একটি দল। দেশটির সবচেয়ে জনবহুল প্রদেশ পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরের একটি সন্ত্রাসবাদ দমন আদালত থেকে জারি করা পরোয়ানার (সার্চ ওয়ারেন্ট) ভিত্তিতেপরিচালিত হচ্ছে এ অভিযান। পুলিশের সুপারিন্টেডেন্ট পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা এই তল্লশি অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ। গত ৯ নভেম্বর ইসলামাবাদ হাইকোর্টে দু’টি মামলার শুনানিতে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার হন ইমরান খান। পাকিস্তানের আধা সামরিক ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী রেঞ্জার্স এবং কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ব্যুরো’র (ন্যাব) একটি যৌথ দল আলোচিত আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে। তার এই গ্রেপ্তারের পর নজিরবিহীন বিক্ষোভে ফেটে পড়ে তার দল পিটিআইয়ের কর্মী-সমর্থকরা। দেশজুড়ে সামরিক-বেসামরিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনায় হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন তারা। বিক্ষোভ এমন গুরুতর রূপ নেয় যে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাজধানীসহ দেশজুড়ে সেনা নামাতে বাধ্য হয় পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

ইমরান খানের বাসভবনে পুলিশ, চলছে তল্লাশি

প্রকাশিত সময় : ১০:৩১:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ মে ২০২৩

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফের চেয়ারম্যান ইমরান খানের বাসভবনে তল্লাশির জন্য গিয়েছে পাঞ্জাব পুলিশের একটি দল। দেশটির সবচেয়ে জনবহুল প্রদেশ পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরের একটি সন্ত্রাসবাদ দমন আদালত থেকে জারি করা পরোয়ানার (সার্চ ওয়ারেন্ট) ভিত্তিতেপরিচালিত হচ্ছে এ অভিযান। পুলিশের সুপারিন্টেডেন্ট পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা এই তল্লশি অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ। গত ৯ নভেম্বর ইসলামাবাদ হাইকোর্টে দু’টি মামলার শুনানিতে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার হন ইমরান খান। পাকিস্তানের আধা সামরিক ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী রেঞ্জার্স এবং কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ব্যুরো’র (ন্যাব) একটি যৌথ দল আলোচিত আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে। তার এই গ্রেপ্তারের পর নজিরবিহীন বিক্ষোভে ফেটে পড়ে তার দল পিটিআইয়ের কর্মী-সমর্থকরা। দেশজুড়ে সামরিক-বেসামরিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনায় হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন তারা। বিক্ষোভ এমন গুরুতর রূপ নেয় যে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাজধানীসহ দেশজুড়ে সেনা নামাতে বাধ্য হয় পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার।