বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আশুলিয়ায় গ্যাস লিকেজের আগুনে দগ্ধ ১ জনের মৃত্যু

সাভারের আশুলিয়ায় গ্যাসে লিকেজের আগুনে দগ্ধ ৬ জনের মধ্যে ১ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। বুধবার দিনগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে তার মৃত্যু হয়।নিহত সাবিনা বেগমের (৪০) বাড়ি নাটোরের বড়াইগ্রামে। তিনি ও তার স্বামী মোতালেব হোসেন গার্মেন্টসে চাকরি করেন। তাদের দুই ছেলে গ্রামের বাড়িতে থাকেন।নিহতের দেবর হুমায়ুন কবির বলেন, সাবিনা ও তার স্বামী আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের নতুন নগরে একটি সেমিপাকা টিনের বাড়িতে থাকেন। গত ১২ আগস্ট রাতে রান্নাঘরে সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে আগুন লেগে মোট ছয়জন দগ্ধ হন। তাদের অধিকাংশই গার্মেন্টসকর্মী। দগ্ধদেরকে সে রাতেই শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন বাকিরা হলেন ৫০ শতাংশ দগ্ধ সাদিকুল ইসলাম (২৮), ৪৫ শতাংশ দগ্ধ নজরুল ইসলাম (৪৫) ও হাশেম আলী (৪৫), ১০ শতাংশ দগ্ধ মো. হোসেন (২৭) ও ২০ শতাংশ দগ্ধ কমলা বেগম (৫০)। বার্ন ইন্সটিটিউটের আবাসিক সার্জন তরিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, সাবিনা বেগমের শরীরের ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। চিকিৎসাধীন পাঁচজনের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

আশুলিয়ায় গ্যাস লিকেজের আগুনে দগ্ধ ১ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত সময় : ০৫:২৩:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৩

সাভারের আশুলিয়ায় গ্যাসে লিকেজের আগুনে দগ্ধ ৬ জনের মধ্যে ১ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। বুধবার দিনগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে তার মৃত্যু হয়।নিহত সাবিনা বেগমের (৪০) বাড়ি নাটোরের বড়াইগ্রামে। তিনি ও তার স্বামী মোতালেব হোসেন গার্মেন্টসে চাকরি করেন। তাদের দুই ছেলে গ্রামের বাড়িতে থাকেন।নিহতের দেবর হুমায়ুন কবির বলেন, সাবিনা ও তার স্বামী আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের নতুন নগরে একটি সেমিপাকা টিনের বাড়িতে থাকেন। গত ১২ আগস্ট রাতে রান্নাঘরে সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে আগুন লেগে মোট ছয়জন দগ্ধ হন। তাদের অধিকাংশই গার্মেন্টসকর্মী। দগ্ধদেরকে সে রাতেই শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন বাকিরা হলেন ৫০ শতাংশ দগ্ধ সাদিকুল ইসলাম (২৮), ৪৫ শতাংশ দগ্ধ নজরুল ইসলাম (৪৫) ও হাশেম আলী (৪৫), ১০ শতাংশ দগ্ধ মো. হোসেন (২৭) ও ২০ শতাংশ দগ্ধ কমলা বেগম (৫০)। বার্ন ইন্সটিটিউটের আবাসিক সার্জন তরিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, সাবিনা বেগমের শরীরের ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। চিকিৎসাধীন পাঁচজনের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।