শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফিলিপাইনে ভূমিধসে পাঁচজন নিহত, নিখোঁজ ২৭

বুধবার দেশটির সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।

দুর্যোগ কর্মকর্তারা জানান, ভূমি ধসে মাসার গ্রামের কয়েকটি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া দুটি বাসের ৩১ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১১ জনের অবস্থা গুরুতর।

সম্প্রতি এ অঞ্চলে ভারি বৃষ্টিপাতের পর দাভাও দে ওরো প্রদেশের সোনার খনির গ্রামে এমন বিপর্যয় ঘটেছে।

প্রাদেশিক দুর্যোগ কর্মকর্তা এডওয়ার্ড ম্যাকাপিলি বলেছেন, ভূমিধসের কোনো লক্ষণ ছিল না। বৃহস্পতিবার বৃষ্টিপাত বন্ধ হয়, শুক্রবার রৌদ্রোজ্জ্বল দিন ছিল।

উদ্ধার অভিযানে সহায়তায় নিয়োজিত সেনাবাহিনী জানিয়েছে, গুরুতর আহত তিনজনকে চিকিৎসা সহায়তার জন্য বিমানে করে নেওয়া হয়েছে।

বুধবার সামরিক বাহিনী ফেসবুক পোস্টে বলেছে, দুর্গম রাস্তা এবং এলাকায় মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে উদ্ধার অভিযানে বেগ পেতে হচ্ছে।

ম্যাকাপিলি বলেছেন, এরই মধ্যে মাসারা এবং আশপাশের চারটি গ্রামের ২৮৫টি পরিবারকে নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

জাতীয় দুর্যোগ সংস্থা জানিয়েছে, গত সপ্তাহে এ অঞ্চলে ভূমিধস ও বন্যায় অন্তত ১৮ জন মারা গেছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

ফিলিপাইনে ভূমিধসে পাঁচজন নিহত, নিখোঁজ ২৭

প্রকাশিত সময় : ১০:৩৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
বুধবার দেশটির সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।

দুর্যোগ কর্মকর্তারা জানান, ভূমি ধসে মাসার গ্রামের কয়েকটি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া দুটি বাসের ৩১ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১১ জনের অবস্থা গুরুতর।

সম্প্রতি এ অঞ্চলে ভারি বৃষ্টিপাতের পর দাভাও দে ওরো প্রদেশের সোনার খনির গ্রামে এমন বিপর্যয় ঘটেছে।

প্রাদেশিক দুর্যোগ কর্মকর্তা এডওয়ার্ড ম্যাকাপিলি বলেছেন, ভূমিধসের কোনো লক্ষণ ছিল না। বৃহস্পতিবার বৃষ্টিপাত বন্ধ হয়, শুক্রবার রৌদ্রোজ্জ্বল দিন ছিল।

উদ্ধার অভিযানে সহায়তায় নিয়োজিত সেনাবাহিনী জানিয়েছে, গুরুতর আহত তিনজনকে চিকিৎসা সহায়তার জন্য বিমানে করে নেওয়া হয়েছে।

বুধবার সামরিক বাহিনী ফেসবুক পোস্টে বলেছে, দুর্গম রাস্তা এবং এলাকায় মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে উদ্ধার অভিযানে বেগ পেতে হচ্ছে।

ম্যাকাপিলি বলেছেন, এরই মধ্যে মাসারা এবং আশপাশের চারটি গ্রামের ২৮৫টি পরিবারকে নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

জাতীয় দুর্যোগ সংস্থা জানিয়েছে, গত সপ্তাহে এ অঞ্চলে ভূমিধস ও বন্যায় অন্তত ১৮ জন মারা গেছে।