শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রুমা সীমান্ত এলাকায় তীব্র গোলাগুলি, আতঙ্ক

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে গোলাগুলির শব্দ পান স্থানীয়রা। তবে তারা নির্দিষ্ট করে বলতে পারছেন না, কার সঙ্গে কার গোলাগুলি হয়েছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রুমা বাজারের একজন ব্যবসায়ী জানান, আতঙ্কে বাজারের সব দোকানপাট বন্ধ করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

রুমা উপজেলা চেয়ারম্যান উহ্লা চিং মারমা জানান, কয়েক দিন ধরে রুমা উপজেলায় যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে। স্থানীয়রা বিকেলে জানিয়েছেন, রুমা উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়ন এবং রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার বড়থলি ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় বিকেলে তীব্র গোলাগুলি হয়েছে। এলাকাবাসীর ধারণা, গোলাগুলি হচ্ছে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর।

রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহজাহান জানান, গোলাগুলির সংবাদ পেয়েছি। তবে বিস্তারিত জানা যায়নি।

উল্লেখ্য সম্প্রতি রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় গত ৫ এপ্রিল থেকে সন্ত্রাসীদের ধরতে অভিযান শুরু করে যৌথবাহিনী, যা এখনও চলমান।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

রুমা সীমান্ত এলাকায় তীব্র গোলাগুলি, আতঙ্ক

প্রকাশিত সময় : ১০:২৬:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে গোলাগুলির শব্দ পান স্থানীয়রা। তবে তারা নির্দিষ্ট করে বলতে পারছেন না, কার সঙ্গে কার গোলাগুলি হয়েছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রুমা বাজারের একজন ব্যবসায়ী জানান, আতঙ্কে বাজারের সব দোকানপাট বন্ধ করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

রুমা উপজেলা চেয়ারম্যান উহ্লা চিং মারমা জানান, কয়েক দিন ধরে রুমা উপজেলায় যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে। স্থানীয়রা বিকেলে জানিয়েছেন, রুমা উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়ন এবং রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার বড়থলি ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় বিকেলে তীব্র গোলাগুলি হয়েছে। এলাকাবাসীর ধারণা, গোলাগুলি হচ্ছে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর।

রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহজাহান জানান, গোলাগুলির সংবাদ পেয়েছি। তবে বিস্তারিত জানা যায়নি।

উল্লেখ্য সম্প্রতি রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় গত ৫ এপ্রিল থেকে সন্ত্রাসীদের ধরতে অভিযান শুরু করে যৌথবাহিনী, যা এখনও চলমান।