শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মন্ত্রীর পিএসের গৃহকর্মীর ঘরে মিলল ৩২ কোটি টাকা

ভারতের ঝাড়খন্ডের এক মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের (পিএস) বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ২৫ কোটি অবৈধ অর্থ উদ্ধার করেছে দেশটির আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩২ কোটি টাকারও বেশি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ সোমবার ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচিতে একাধিক অভিযান চালায় ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। ঝাড়খন্ডের পল্লী উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী আলমগীর আলমের ব্যক্তিগত সচিব সঞ্জীব লাল এর গৃহকর্মীর ঘর থেকে বিপুল পরিমাণ ওই অর্থ উদ্ধার করা হয়।

আলমগীর বলেন, যেহেতু এখনো তদন্ত চলছে তাই কিছু বলা ঠিক হবে না। তিনি বলেন, ‘সঞ্জীব লাল একজন সরকারি কর্মী। তিনি আমার ব্যক্তিগত সচিব। এর আগেও তিনি দুজন মন্ত্রীর সচিব ছিলেন। তার মতো অনেক সরকারি কর্মীই এই কাজ করে থাকেন। ইডির তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া টাকা নিয়ে কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না।’

মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী ঝাড়খন্ডের পল্লী উন্নয়ন বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী বীরেন্দ্র রামের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ৬টি জায়গায় অভিযান চালানো হয়। গত বছরের অক্টোবরে গ্রেপ্তার করা হয় বীরেন্দ্র রামকে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

মন্ত্রীর পিএসের গৃহকর্মীর ঘরে মিলল ৩২ কোটি টাকা

প্রকাশিত সময় : ০৪:৩৭:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ মে ২০২৪

ভারতের ঝাড়খন্ডের এক মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের (পিএস) বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ২৫ কোটি অবৈধ অর্থ উদ্ধার করেছে দেশটির আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩২ কোটি টাকারও বেশি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ সোমবার ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচিতে একাধিক অভিযান চালায় ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। ঝাড়খন্ডের পল্লী উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী আলমগীর আলমের ব্যক্তিগত সচিব সঞ্জীব লাল এর গৃহকর্মীর ঘর থেকে বিপুল পরিমাণ ওই অর্থ উদ্ধার করা হয়।

আলমগীর বলেন, যেহেতু এখনো তদন্ত চলছে তাই কিছু বলা ঠিক হবে না। তিনি বলেন, ‘সঞ্জীব লাল একজন সরকারি কর্মী। তিনি আমার ব্যক্তিগত সচিব। এর আগেও তিনি দুজন মন্ত্রীর সচিব ছিলেন। তার মতো অনেক সরকারি কর্মীই এই কাজ করে থাকেন। ইডির তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া টাকা নিয়ে কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না।’

মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী ঝাড়খন্ডের পল্লী উন্নয়ন বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী বীরেন্দ্র রামের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ৬টি জায়গায় অভিযান চালানো হয়। গত বছরের অক্টোবরে গ্রেপ্তার করা হয় বীরেন্দ্র রামকে।