মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বেলজিয়ামে যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন প্রণয়ন

বেলজিয়ামে যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন সুবিধা দিতে একটি নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। এ আইনের আওতায় যৌনকর্মীদের কর্মসংস্থান চুক্তি, স্বাস্থ্য বিমা ও অসুস্থতাজনিত ছুটির সুবিধাও রাখা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বে এই প্রথম এই ধরনের কোনো আইন চালু হয়েছে। খবর বিবিসির।

নতুন এই আইনে, যৌনকর্মীরাও আনুষ্ঠানিক নিয়োগ চুক্তি, স্বাস্থ্যবিমা, অবসরভাতা, মাতৃত্বকালীন ছুটি এবং অসুস্থতার জন্য ছুটির আবেদন করার যোগ্য হবেন। সর্বোপরি, এ কাজকে অন্য যেকোনো চাকরির মতো গণ্য করা হবে। নতুন এ আইন প্রণয়নকে স্বাগত জানিয়েছেন যৌনকর্মীরা।

এর আগে, ২০২২ সালে বেলজিয়ামে যৌনকর্মকে অপরাধমুক্ত করা হয়। এছাড়া জার্মানি, গ্রিস, নেদারল্যান্ডস ও তুরস্কের মতো কয়েকটি দেশেও এ পেশা বৈধ। তবে কর্মসংস্থান অধিকার ও চুক্তির অধিকার বেলজিয়ামই প্রথম দিল। করোনা মহামারিকালে যৌনকর্মীদের জন্য রাষ্ট্রীয় সহায়তা না দেওয়ায় ২০২২ সালে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতেই এই আইনের খসড়া প্রণয়ন করল বেলজিয়াম সরকার।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

বেলজিয়ামে যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন প্রণয়ন

প্রকাশিত সময় : ১০:৫৩:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৪

বেলজিয়ামে যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন সুবিধা দিতে একটি নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। এ আইনের আওতায় যৌনকর্মীদের কর্মসংস্থান চুক্তি, স্বাস্থ্য বিমা ও অসুস্থতাজনিত ছুটির সুবিধাও রাখা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বে এই প্রথম এই ধরনের কোনো আইন চালু হয়েছে। খবর বিবিসির।

নতুন এই আইনে, যৌনকর্মীরাও আনুষ্ঠানিক নিয়োগ চুক্তি, স্বাস্থ্যবিমা, অবসরভাতা, মাতৃত্বকালীন ছুটি এবং অসুস্থতার জন্য ছুটির আবেদন করার যোগ্য হবেন। সর্বোপরি, এ কাজকে অন্য যেকোনো চাকরির মতো গণ্য করা হবে। নতুন এ আইন প্রণয়নকে স্বাগত জানিয়েছেন যৌনকর্মীরা।

এর আগে, ২০২২ সালে বেলজিয়ামে যৌনকর্মকে অপরাধমুক্ত করা হয়। এছাড়া জার্মানি, গ্রিস, নেদারল্যান্ডস ও তুরস্কের মতো কয়েকটি দেশেও এ পেশা বৈধ। তবে কর্মসংস্থান অধিকার ও চুক্তির অধিকার বেলজিয়ামই প্রথম দিল। করোনা মহামারিকালে যৌনকর্মীদের জন্য রাষ্ট্রীয় সহায়তা না দেওয়ায় ২০২২ সালে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতেই এই আইনের খসড়া প্রণয়ন করল বেলজিয়াম সরকার।