কড়া রোদে যাদের কাজ করতে হয় বাইরে ঘুরে ঘুরে, তাদের কষ্টের যেন অন্ত নেই। দিনে চলার পথে শরীর মনে সহজে সতেজতা এনে দিতে পারে বিশুদ্ধ পানীয়। আরও এই পানীয়ের তালিকায় প্রথমেই থাকতে পারে ডাবের পানি। ডাবের পানি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী, তেমনি ত্বকের জন্যেও। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডাবের পানিতে প্রচুর
ওজন কমাতে আমরা কত কিছুই না করি। নিয়ম করে জিমে যাওয়া। ঘড়ি ধরে খাবার খাওয়া, কঠোর ডায়েট। এতো কিছুর পরও কমছে না বাড়তি ওজন। সম্প্রতি পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, ডায়েট, জিম করাই ওজন কমানোর একমাত্র উপায় হতে পারে না। এত পরিশ্রম না করেও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। শুধু কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে
নাক দিয়ে রক্ত পড়া কোনো রোগ নয়; বরং এটি বিভিন্ন রোগের লক্ষণ মাত্র। নাক, কান, গলা ছাড়াও শরীরের অন্য অনেক রোগের কারণেও নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। যে কোনো বয়সেই এটি হতে পারে। এটি নাকের একপাশ দিয়ে অথবা উভয়পাশ দিয়ে হতে পারে। নাক দিয়ে রক্ত পড়া বা এপিসট্যাক্সিস সমস্যাটি অধিকাংশ
প্রতিদিন যেমন খারাপ কাটে না, তেমনি আবার প্রতিদিন ভালোও যায় না। ভালো-খারাপের মিশেলেই চলছে জীবন। তবে কিছু কিছু দিন এত বেশি রকমের বাজে কাটে যে দিশেহারা লাগে। একের পর এক এমন কিছু ঘটছে যে তাল সামলানো দায়। এই সময়গুলো শক্ত হাতে মোকাবেলা করার জন্য রইল কিছু পরামর্শ… > যখন অনেক
জীবনে মাথা ব্যথা হয়নি এমন লোক পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। মাথা ব্যথা সাধারণ জ্বর/সর্দি থেকে শুরু করে হতে পারে ব্রেইন টিউমারের উপসর্গ। সচরাচর যে ধরনের মাথা ব্যথার রোগী বেশি দেখা যায় সেগুলো হলো- * মাইগ্রেন * টেনশন টাইপ মাথা ব্যথা * মাথায় কোনো ইনফেকশনের কারণে মাথা ব্যথা যেমন—মেনিনজাইটিস, এনকেফালাইটিস
আধুনিক ফ্যাশনের জন্য প্রায়ই নতুন ধরনের পোশাক আমাদের ওয়ারড্রোবে জায়গা করে নিচ্ছে। ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মেলাতে অনেকেই এখন বেছে নিচ্ছেন টাইট পোশাক। এসব পোশাকে নিজেকে দেখতে হয়তো ভালো লাগে, কিন্তু এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। টাইট পোশাক পরিধানে যেসব শারীরিক সমস্যা হতে পারে- অ্যাসিডিটি হয় টাইট পোশাক পরলে পাকস্থলীতে চাপ
ঘরের কাজ, অফিসের কাজ ঠিক সময় মতো করতে গিয়ে বিশ্রাম নেয়াই হচ্ছে না। রাতে ঘুমও হচ্ছে না। ফলে পরের দিন সকালে এক রাশ ক্লান্তি। কাজে ভুল হওয়া। কর্মব্যস্ত জীবনে মানসিক চাপে ভোগেন কমবেশি সকলেই। এই সমস্যা থেকে মুক্তির পথ খুঁজছেন সবাই। বন্ধু হোক বা প্রিয়জন, পরস্পরের প্রতি স্নেহ ও ভালবাসা
এই একটিমাত্র দিন যেদিন প্রিয়জনকে ইচ্ছামতো চুম্বন করা যায়। সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সমগ্র বিশ্বে মহাসমারোহে পালিত হয় এই দিন। ঠিক এরপরের দিনই বহুলকাঙ্ক্ষিত ভ্যালেন্টাইন ডে বা ভালোবাসা দিবস হিসেবে পালিত হয়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, আধা ঘণ্টার চুম্বনে ৬৮ ক্যালরি বার্ন হয়। এমনকি একদল মার্কিন গবেষকরা দাবি করেছেন, চুম্বন যদি
ভালোবাসা এমন এক চেতনা, যা জীবনের প্রতিটি দিনে, প্রতিক্ষণে অনুভূত ও উদযাপিত হওয়া উচিত। তবু আমাদের কাছে একটি দিন ভ্যালেন্টাইনস ডে নামে পরিচিত। প্রতি বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস পালিত হয়। প্রেমিক-প্রেমিকা, বন্ধুবান্ধব, স্বামী-স্ত্রী, মা-সন্তান, ছাত্র-শিক্ষকসহ বিভিন্ন বন্ধনে আবদ্ধ মানুষেরা এই দিনে একে অন্যকে তাদের ভালোবাসা জানায়। প্রতি বছর এ
শুরু হয়ে গেছে ভালোবাসার সপ্তাহ। সপ্তাহজুড়ে থাকবে নানা পরিকল্পনা। ভালোবাসা দিবস অনেকের জন্য বিশেষ দিন। এই দিনে প্রত্যেকেই নিজেকে সবচেয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে চায়। নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য চাই সুন্দর ত্বক। ভালোবাসা দিবসে নিজেকে সুন্দর দেখাতে হলে এখন থেকেই নিতে হবে ত্বকের যত্ন। চলুন জেনে নেওয়া যাক নিজেকে সুন্দর