আমাদের কল্পনাশক্তি যদি ইতিবাচক হয় তবে তার সুফলও পাওয়া যায়। কিন্তু অনেক সময় আমাদের অনেক কল্পনা ডেকে আনতে পারে অযাচিত সমস্যা। নিজের মতো করে ভেবে নিলে সেই ভাবনা আপনাকে হতাশ করতে পারে, করতে পারে আহত। এমনকী অনেক সময় হতে পারে ঘর ভাঙারও কারণ! অনেকে আছেন যারা অজান্তেই মনের ভেতর ভুল
সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর হঠাৎই মন-মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। বিছানা ছাড়তেই ইচ্ছা করছে না। কপাল, চোখের ওপরের দিকে ব্যথা ব্যথা ভাব। কিংবা মাথার তালুতে মনে হচ্ছে কেউ যেন কিছু দিয়ে মারছেন। অনেকেরই এমন সমস্যা প্রতিদিন হয়। সকালে উঠেই মাথাব্যথা হওয়ার সমস্যা প্রায় নিয়মে হয়েই গেছে। কিন্তু কেন এমন হয়?
আমাদের অনেকেরই উপুড় হয়ে ঘুমানো অভ্যাস। উপুড় হয়ে না ঘুমালে অনেকের ঘুমই আসে না। এ ছাড়া অনেকেই উপুড় হয়ে বই পড়তে বা লেখালেখি করতেও ভালোবাসেন। তবে এভাবে শোয়া সাময়িক আরামদায়ক মনে হলেও এ অভ্যাসের কারণে মেরুদণ্ড, শ্বাস-প্রশ্বাস, শরীরের বিশ্রাম ও ঘুমের ওপরও প্রভাব পড়তে পারে।চিকিৎসকরা সব সময় উপুড় হয়ে শোয়ার
প্রেমিক-প্রেমিকারা দিনটিকে নিজেদের মতো করেই কাটাচ্ছেন। তবে বিশেষ এই দিনে পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকাও যদি আবারো ফিরে পেতে চায় তাদের পুরোনো সময়, তাহলে কী হবে? এক্ষেত্রে যা করতে হবে আপনাকে- ভাবুন এই নতুন সম্পর্ক আপনার উপর কতোটা প্রভাব ফেলবে: পুরোনো সম্পর্কের কথা সহজে কেউ মনে করতে চায় না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সম্পর্ক ভেঙে
১৫ থেকে ২২ কিন্তু ঐ আজীবন অশান্তি ভোগ করার মতো। যার শুরু হচ্ছে থাপ্পড় দিবস দিয়ে। তারপরেই লাথির পালা। এবার এর আগে শুভ বসাবেন না অশুভ সেটা অবশ্য়ই আপনার ব্য়াপার। তবে এর অন্তর্নিহিত অর্থ জানতে ভুলবেন না। মন বদলে গেলেও একসঙ্গে থাকা দু’টো মানুষের জন্যেই ক্ষতিকারক। মন ভাঙা গড়া যতদিন
কাঁদলেই আপনার শরীর থাকবে সুস্থ। পাশাপাশি ঝরবে শরীরের মেদ। অবাক হচ্ছেন? গবেষণা কিন্তু তাই বলে। গবেষণা বলছে, কাঁদলে যেমন মন হালকা হয় সেইসঙ্গে পরিবর্তন ঘটে মেজাজের। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরাও বলছেন, যত কাঁদবেন স্বাস্থ্যের ততই উন্নতি হবে। এদিকে বিজ্ঞান বলছে, মানুষ যখন কাঁদে তখন কর্টিসোল নামক এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়
আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। বিশ্বজুড়ে পালন হচ্ছে ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইন’স ডে। দিনটিকে বিভিন্ন ভাবে উদযাপন করছেন প্রেমিক যুগলরা। ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ থেকে শুরু হয়েছে ভালোবাসার সপ্তাহ। রোজ ডে দিয়ে শুরু, মাঝে অন্যান্য দিবস শেষ করে আজ ভালোবাসা সপ্তাহের শেষ দিন। অর্থাৎ ভালোবাসা দিবস দিয়েই শেষ হচ্ছে এই ভালোবাসার সপ্তাহটি।
চোখে চোখ রেখে তাকানো, একটু ছোঁয়া, কিংবা দীর্ঘ একটি চুমু, প্রিয় মানুষটির প্রতি কতভাবেই না ভালোবাসা প্রকাশ করেন সবাই। প্রেমিক-প্রেমিকার কাছে ভালোবাসা প্রকাশের উপায়ের যেন শেষ নেই। ভালোবাসা মনের জন্য যেমন ভালো, ঠিক তেমনই শরীরের জন্যেও উপকারী। হ্যাঁ, ভালোবাসা যে খুব ভালো সেটি প্রেমিক-প্রেমিকারা অনুভব করতে পারেন। এ বিষয়ে সায়
১৪ ফেব্রুয়ারি, আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস আজকের এই দিনটি প্রায় পৃথিবীর প্রতেকটি দেশে পালন করা হয়। তবে বিশ্বের অনেক দেশেই ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইনস ডে পালন করে না। সেসব দেশগুলোতে রয়েছে এই দিনটি উদযাপনে কঠোর নিষেধাজ্ঞা। পাকিস্তান ভ্যালেন্টাইনস ডে পালনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন ২০১৭ সালে। এছাড়া মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ইরান,
আজ বিশ্ব আলিঙ্গন দিবস। আমরা আনন্দ, উল্লাস, প্রবল আবেগ এবং ভালোবাসার প্রকাশস্বরূপ অনেকেই পরস্পরকে জড়িয়ে ধরার আকুলতা তীব্রভাবে অনুভব করি। জড়িয়ে ধরা মূলত ভালোবাসারই সুন্দরতম বহিঃপ্রকাশ। জড়িয়ে ধরা কিংবা পরস্পরকে আলিঙ্গন করার বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর দিক রয়েছে। আসুন সে বিষয়ে কিছু জেনে নেই। একাকীত্ব দূর করে আমরা এখন ভার্চুয়াল চুম্বন,